উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে আবারও বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই করছে তিস্তা নদীর পানি। পানি নিয়ন্ত্রণে তিস্তা ব্যারাজের ৪৪টি জলকপাট খুলে দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার (১১
‘নদী রে ও নদী রে তুই একটু দয়া কর, ভাঙিস না আর বাপের ভিটা বসত বাড়িঘর’ নদী ভাঙন নিয়ে এমন অনেক গানের সুর পদ্মা নদীর কানে না পৌঁছালেও তা যেন
উজানের ঢল ও ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে তিস্তা ব্যারাজ পয়েন্টে নদীর পানি আবারও বিপৎসীমার ১৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। পানি নিয়ন্ত্রণ ব্যারাজের ৪৪টি গেট খুলে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। নদীপাড়ের বাসিন্দারা আতঙ্কিত
সুনামগঞ্জে বৃষ্টিপাত কমায় বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত সুরমা নদীর পানি এখন বিপৎসীমার ২৮ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ফলে এই জেলার বন্যা পরিস্থিতি অনেকটাই উন্নতির দিকে যাচ্ছে। তবে এখনও সুনামগঞ্জের
বন্যা আসন্ন। এরই মধ্যে বেড়ে গেছে উত্তরাঞ্চলের নদ-নদীর পানি। উজান থেকে আসা ঢল শঙ্কায় ফেলেছে নদীপাড়ের লাখ লাখ মানুষকে। এবার জুলাইয়ের শেষ দিকে বন্যা হানা দিতে পারে বলে মনে করছেন
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া ঘাট এলাকাসহ পদ্মাপাড়ের বিভিন্ন স্থানে ভয়াবহ ভাঙন দেখা দিয়েছে। এতে পদ্মাপাড়ের বাসিন্দাদের মাঝে ভাঙন আতঙ্ক বিরাজ করছে। দৌলতদিয়া ঘাট আধুনিকায়ন প্রকল্পের আওতায় নদী শাসন সম্পন্ন হলে