ভারতের গুজরাটে মোরবি জেলার মচ্ছু নদীতে ঝুলন্ত সেতু ভেঙে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৪১ জনে দাঁড়িয়েছে। এতে আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন শতাধিক। তাছাড়া এখনো নিখোঁজ রয়েছেন অনেকে। তাই নিহতের সংখ্যা
সিরাজগঞ্জ সদরে নদীর প্রবল স্রোতে দেখা দিয়েছে ভাঙ্গন। আজ রবিবার ভোর থেকে উপজেলার ছোনগাছা ইউনিয়নের পাঁচঠাকুরী এলাকার শাহজাহান মোড়ে এ ভাঙ্গন দেখা দেয়। ইতোমধ্যে ১০০-১৫০ মিটার এলাকা নদীগর্ভে বিলীন হয়ে
ঘন কুয়াশায় আড়াই ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। পদ্মা নদীতে কুয়াশার ঘনত্ব কমে এলে শনিবার (২৯ অক্টোবর) সকাল ৮টায় ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হয়। এর আগে
অসময়ে মানিকগঞ্জ জেলায় বিভিন্ন নদীতে ভাঙন দেখা দিয়েছে। পদ্মা, যমুনা, ধলেশ্বরী, ইছামতি বড় বড় নদী ছাড়াও অভ্যন্তরীন শান্ত নদীগুলিও ভাঙনের মুখে পড়েছে। গত কয়েক দিনের নদী ভাঙনে দিশেহারা হয়ে পড়েছে
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় ‘সিত্রাং’ বাংলাদেশের স্থলভাগে এসে নিম্নচাপে পরিণত হয়। এরপর এটি আরও উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিকে এগিয়ে বাংলাদেশ ছেড়ে ভারতের আসামের দিকে চলে গেছে। এরই মধ্যে বাংলাদেশের আবহাওয়া পরিস্থিতি
ভোলার মনপুরা উপকূলে আঘাত হেনেছে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে উপকূলের শহররক্ষা বাঁধ উপচে মেঘনার পানি প্রবেশ করে। এতে পুরো উপজেলায় ৫-৭ ফুট পানিতে প্লাবিত হয়। কোথাও কোথাও বেড়িবাঁধ ভেঙে পানি