যমুনা নদীতে পানি বৃদ্ধি অব্যাহতের কারণে সিরাজগঞ্জের কাজিপুরে যমুনার তীর সংরক্ষণ বাঁধের প্রায় ১৫০ মিটার এলাকা নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। এ বাঁধটি পুরোপুরি ধসে গেলে উপজেলার বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠান হুমকির
উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে আবারও বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই করছে তিস্তা নদীর পানি। পানি নিয়ন্ত্রণে তিস্তা ব্যারাজের ৪৪টি জলকপাট খুলে দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার (১১
বন্যা আসন্ন। এরই মধ্যে বেড়ে গেছে উত্তরাঞ্চলের নদ-নদীর পানি। উজান থেকে আসা ঢল শঙ্কায় ফেলেছে নদীপাড়ের লাখ লাখ মানুষকে। এবার জুলাইয়ের শেষ দিকে বন্যা হানা দিতে পারে বলে মনে করছেন
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া ঘাট এলাকাসহ পদ্মাপাড়ের বিভিন্ন স্থানে ভয়াবহ ভাঙন দেখা দিয়েছে। এতে পদ্মাপাড়ের বাসিন্দাদের মাঝে ভাঙন আতঙ্ক বিরাজ করছে। দৌলতদিয়া ঘাট আধুনিকায়ন প্রকল্পের আওতায় নদী শাসন সম্পন্ন হলে
উজানের পাহাড়ি ঢল ও কয়েক দিনের টানা বর্ষণে তিস্তার পানি বিপৎসীমার ৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ফলে নীলফামারী ও লালমনিরহাটের তিস্তা তীরবর্তী নিম্নাঞ্চলের বসতবাড়িতে পানি উঠেছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
বর্ষার শুরুতেই পানি বাড়তে শুরু করেছে কুড়িগ্রামের নদ-নদীতে। এতে শুরু হয়েছে নদীৎভাঙন। এরই মধ্যে নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে ফুলবাড়ি উপজেলার নাওডাঙা ইউনিয়নের গোরকমণ্ডপ গ্রামের শতাধিক বসতবাড়ি। আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন নদী পাড়ের