বর্ষা ও পূর্ণিমার প্রভাবে বরগুনার গুরুত্বপূর্ণ নদ-নদীর পানি বেড়ে বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে যেকোনো সময় বাঁধ ভেঙে পানিবন্দি হয়ে পড়ার আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা। বৃহস্পতিবার (৩ আগস্ট) পানি উন্নয়ন
ঝালকাঠির বিষখালী নদীর পানি অস্বাভাবিক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে কাঁঠালিয়া উপজেলার সাতটি গ্রাম প্লাবিত হয়ে মারাত্মক দুর্ভোগে পড়েছেন বাসিন্দারা। তলিয়ে গেছে বাড়িঘরসহ রাস্তাঘাট, ভেসে গেছে জলাশয়ের মাছ ও ডুবে গেছে
বরিশালে আবারও নদ-নদীর পানি বাড়ছে। বিভাগের ১০টি নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। বরিশাল পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার (৩ আগস্ট) ভোলার তজুমুদ্দিন উপজেলায় মেঘনা ও সুরমা
পূর্ণিমার জোয়ারে বাগেরহাটের ভৈরব, পানগুছি, পশুর, দড়াটানাসহ বিভিন্ন নদী ও খালের পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে বিভিন্ন এলাকার অন্তত সহস্রাধিক বাড়িঘরে পানি উঠেছে। বুধবার (২ আগস্ট) দুপুরে
বরগুনার তালতলীতে পায়রা নদীর ভাঙনে গত এক বছরে নিঃস্ব হয়েছেন ৫০০ পরিবার। এখনও ভাঙন আতঙ্কে দিন পাড় করছেন নদী পাড়ের প্রায় দুই হাজার পরিবার। কেউ কেউ এলাকা ছেড়ে অন্য জায়গায়
পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলায় পদ্মা নদীর পানি অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পাচ্ছে। সোমবার (১৭ জুলাই) পাকশী হার্ডিঞ্জ ব্রিজ পয়েন্টে পানির উচ্চতা পরিমাপ করা হয় ১০ দশমিক ৩ মিটার। রোববার থেকে সোমবার ২৪ ঘণ্টার