সিলেট ও সুনামগঞ্জে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে। তবে এখনো বহু এলাকা নিমজ্জিত। সুরমা-কুশিয়ারার পানি এখনো সিলেটের চার পয়েন্টে বিপত্সীমার ওপরে। এদিকে বাংলাদেশে জাতিসংঘের (ইউএন) রেসিডেন্ট কো-অর্ডিনেটর জিন লুইস বলেছেন, সাম্প্রতিক
লালমনিরহাটে নিজ ঘরে ফিরতে না পারা বানভাসি মানুষের জীবন কাটছে ভাসমান অবস্থায়। এখনও ডুবে আছে তাদের ঘর-বাড়ি। তাই আশ্রয় হয়েছে নৌকা, কলাগাছের ভেলা, অন্যের বাড়ি এবং ওয়াপদা বাঁধের উপর। কাটছে
টানা কয়েকদিনের বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে সুনামগঞ্জে ফের বাড়ছে নদ নদীর পানি। এরই মধ্যে সুনামগঞ্জ পৌর শহরের হাজীপাড়া ও মল্লিকপুরের বেশ কিছু এলাকা প্লাবিত হয়েছে। এছাড়া
লালমনিরহাটে বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ার পর বুধবার রাত থেকে কমতে শুরু করেছে তিস্তা, সানিয়াজান ও ধরলা নদীর পানি। তবে দেখা দিয়েছে ভয়াবহ ভাঙন। পানিবন্দি পরিবারগুলোর দুর্ভোগ বেড়েছে। শুকনো খাবার
উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও বৃষ্টির কারণে সিরাজগঞ্জ জেলায় যমুনা নদীর পানি আবারও বাড়তে শুরু করেছে। তবে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে বিপৎসীমার নিচে দিয়ে যমুনার পানি প্রবাহিত হচ্ছে। আজ
টানা বৃষ্টিপাত ও পাহাড়ি ঢলে সুনামগঞ্জের সুরমা নদীর পানি আবারও বৃদ্ধি পাচ্ছে। এতে সুনামগঞ্জের বন্যা পরিস্থিতি অবনতি ও দীর্ঘস্থায়ী হওয়ার শঙ্কা দেখা দিয়েছে। বৃহস্পতিবার (৩০ জুন) সকাল ৯টা পর্যন্ত সুরমা