ভোলায় এ মৌসুমে তরমুজের বাম্পার ফলনের পরও শেষ মুহূর্তে লকডাউনের কারণে হতাশ কৃষক ও বেপারিরা। মৌসুমের শুরুতে তরমুজ ক্ষেতে ঢাকা-চট্টগ্রামের বেপারিদের উপচেপড়া ভিড় থাকলেও এখন নেই একেবারেই। ফলে শেষ মুহূর্তে
সবুজ পাতার ফাঁকে ফাঁকে লিচুর সবুজ গুটি উঁকি দিচ্ছে। গত দুই বছরের চেয়ে এ বছর লিচু বাগান বেচাকেনায় ব্যাপক সাড়াও পড়েছে। দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে ব্যবসায়ীরা আসতে শুরু করেছেন দিনাজপুরে।
গরুর খামার দিয়ে স্বাবলম্বী হয়েছেন গোপালগঞ্জের জাহানারা বেগম চিলি। জেলার কাশিয়ানীতে দুইটি দেশি গরু দিয়ে খামার শুরু করেন তিনি। এরপর তাকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। বর্তমানে তার খামারে দেশি-বিদেশি
মাগুরায় পতিত ও অনাবাদি জমিতে সজিনা চাষ করে লাভবান হয়েছেন কৃষকরা। প্রত্যন্ত গ্রাম অঞ্চলের বাড়ির পাশের অনাবাদি ও পতিত জমিতে সজিনা চাষ করে পুষ্টির পাশাপাশি আর্থিকভাবেও লাভবান হচ্ছেন জেলার কৃষকরা।
এ বছর খেতে পোকামাকড়ের আক্রমণ কম হওয়ায় ভোলার চরাঞ্চলে তরমুজের বাম্পার ফলন হয়েছে। এতে হাসি ফুটেছে চাষিদের মূখে। খেত থেকে তরমুজ সংগ্রহ করে বাজারে বিক্রি করার সময় লকডাউনের ঘোষণায় চিন্তিত
আগামী বুধবার (১৪ এপ্রিল) সকাল ৬টা থেকে আটদিনের লকডাউনে (বিধিনিষেধ) বোরো ধান কাটতে কৃষি শ্রমিক পরিবহনের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসন সমন্বয় করবে। সোমবার (১২ এপ্রিল) বিধিনিষেধ আরোপ করে জারি করা