মহামারি করোনা ভাইরাসের কারণে দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর স্কুল-কলেজ খুললেও খোলেনি বিশ্ববিদ্যালয়। বেকারত্ব, অভাব-অনটন ও অবসর সময়ে যেখানে শিক্ষার্থীরা টিকটক, লাইকি, পাবজি কিংবা ফ্রি-ফায়ারের মতো অনলাইন গেমে আসক্ত ছিল সেখানে
পাটের ভালো ফলন ও দাম বেশি হওয়ায় খুশি চাঁপাইনবাবগঞ্জের চাষিরা। এখন এ জেলায় পাট কেটে নদীতে জাগ দেওয়া ও আঁশ ছড়ানোর কাজ চলছে পুরোদমে। কৃষকরা বলছেন গত বছরের তুলনায় এবার
এক সময় শিক্ষার্থীদের পদচারণায় দিনভর মুখর থাকতো স্কুলের সামনের মাঠটি। কিন্তু এখন এটি দেখে আর কোনোভাবেই বোঝার উপায় নেই যে এটি এক সময় স্কুলের মাঠ ছিল। করোনা মহামারির সুযোগ নিয়ে
এই অঞ্চলের আদি ধান আঊশ। আশু শব্দ থেকে আউশের উৎপত্তি হলেও এর অর্থ আগাম। আশি থেকে ১২০ দিনের মধ্যে এ ধান ঘরে তোলা যায়। খনার বচনে আছে আউশ ধানের চাষ,
তারাগঞ্জে পেঁপের ভালো ফলন হয়েছে। হাট-বাজারে পেঁপের চাহিদা ও দাম ভালো থাকায় খুশি চাষিরা। উপজেলার খাঁরুভাজ নদীর তীরবর্তী এলাকায় প্রায় দুই একর জমিতে তাইওয়ান কিং জাতের হাইব্রিড পেঁপের চাষ করেছেন ইকরচালি
দিনাজপুর জেলার কাহারোল উপজেলার ৬টি ইউনিয়নে এবার কলার বাম্পার ফলন হয়েছে। দামও বেশি পেয়ে খুশি কলা চাষিরা। গতকাল কাহারোল উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় দেখা গেছে কলা ব্যবসায়ীরা ক্ষেত হতে কলা ক্রয়