বরেন্দ্র অঞ্চলে কবুতরের বাসা হিসেবে মাটির হাঁড়ি এখনো টিকে আছে। এক সময় মাটির ঘরের কার্নিশে হাঁড়িতে ঝাঁক বেঁধে কবুতর বসে বাকবাকুম ডাক শোনাত। কালের বিবর্তনে আধুনিকতার ছোঁয়ায় সেই ডাক এখন
মহামারি করোনার ভয়াবহতার মধ্যেও অসময়ে শিম চাষে চাষিরা সফলতার স্বপ্নে বিভোর। মাঠের পর মাঠজুড়ে শিম ক্ষেত। শিমের সবুজ ক্ষেতে নতুন ফোটা সাদা ফুলে এক অপরূপ সৌন্দর্য সৃষ্টি হয়েছে। সাথে ছড়ায়
বাসার ছাদে টব ও ড্রামে লাগানো হয়েছে নানান জাতের ফুল, ফল, সবজি ও ঔষধি গাছ। প্রথমে দেখলে মনে হতে পারে যেন এক কৃষি খামার। নওগাঁ সদর উপজেলার বাঙ্গাবাড়িয়া (মুন্সিপাড়া) মহল্লারয়
তালা উপজেলার শিবপুর গ্রামের কাজু বাদাম চাষ করা হচ্ছে। ঐ গ্রামের মো. রফিকুল ইসলাম এই কাজু বাদাম চাষে আগ্রহী হয়ে উঠছেন। কাজু বাদাম সাধারণত খাগড়াছড়ির নারানখাইয়া, পানখাইয়াপাড়া, কমলছড়ি জামতলী ও
পাট আবাদ করে এবার বিপাকে পড়েছে দিনাজপুরের পাটচাষিরা। গত বছরের তুলনায় এবার পাটের আবাদ বাড়লেও খাল-বিলে তেমন পানি না থাকায় পাট ঘরে তোলা নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছে তারা। তাই বাধ্য হয়েই
ভোলায় শিক্ষকতার পাশাপাশি মাল্টা চাষ করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন মো. মনিরুল ইসলাম। তার বাগানের ফরমালিনমুক্ত মাল্টার চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। গত দুই বছরে সাড়ে ৩ লাখ টাকার মাল্টা বিক্রি