পটুয়াখালীর প্রত্যন্ত একটি গ্রামে বিরূপ পরিবেশে খাপ খাইয়ে আধুনিক চাষাবাদের মাধ্যমে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করেছেন একদল কৃষক। নিজ উদ্যোগে তারা তৈরি করেছেন মিনি গ্রিন হাউজ, ব্যবহার করছেন মালচিং পেপারসহ আধুনিক কৃষি
আমাদের দেশে বর্তমানে গবাদিপশু পালন লাভজনক কাজ। পাশাপাশি বেকার সমস্যা সমাধানের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। তা এ কাজে অনেক শিক্ষিত যুবকরা আগ্রহী হচ্ছেন। কিন্তু আমাদের খামারিরা গবাদিপশু পালন করতে গিয়ে পরজীবী
নদীমাতৃক আমাদের এ দেশ। আর নদীপথে যাতায়াতের সহজ মাধ্যম নৌকা। বর্ষার মৌসুমে নদীর পানি প্লাবিত হয়ে চলে আসে লোকালয়ে। ভরা বর্ষার সময়ে নৌকা ছাড়া নিন্মাঞ্চলগুলোতে চলাচলের উপায় নেই। এ ছাড়াও
কালীগঞ্জ উপজেলার নাগরী ইউনিয়নের পানজোরা গ্রামের বাসিন্দা মো. বিপ্লব হোসেন। উপজেলার এশিয়ান হাইওয়ে সড়কের পাশেই দোতলা বাড়ি। এলাকায় তাকে বিপ্লব মাস্টার বলেই ডাকেন সবাই। শিক্ষকতা করেন উপজেলার প্রাচীন বিদ্যাপীঠ সেন্ট
ফরিদপুরের কৃষকরা গত কয়েক বছর পাট চাষে লাভের মুখ দেখলেও এবার দুশ্চিন্তায় রয়েছেন। করোনাকালীন লকডাউনের কারণে পাট কাটার শ্রমিক সংকট দেখা দিয়েছে। আবার এ বছর অতিবৃষ্টিতে পাটের গোড়ায় পানি জমলেও
বড় হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে প্রবাসে যেতে বার বার ব্যর্থ হয়ে নিজ উদ্যোগেই গড়ে তোলেন গরুর খামার। এখন একজন সফল উদ্যোক্তা এবং লাভজনক ডেইরি ফার্ম ও গরু খামারের মালিক নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জের