দু’দিনের টানা বর্ষণে মৌলভীবাজার জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এতে মৌলভীবাজার সদর কুলাউড়া, জুড়ী, রাজনগর ও কমলগঞ্জ উপজেলার ১০ গ্রামের প্রায় ৩ হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। ডুবে গেছে গ্রামিণ রাস্তাঘাট।
উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল আর পূর্ণিমার প্রভাবে সৃষ্ট অস্বাভাবিক জোয়ারে ভোলা সংলগ্ন মেঘনা আর তেতুলিয়া নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। এছাড়া দ্বীপ জেলা ভোলার বেড়ি বধের বাইরের নিম্নাঞ্চল ২
সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। এছাড়া যমুনা তীরবর্তী চৌহালি ও শাহজাদপুর উপজেলার কিছু কিছু এলাকায় ভাঙন অব্যাহত রয়েছে। সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা
নীলফামারীতে বিপৎসীমা ছুঁয়েছে তিস্তার পানি। উজানের ঢলে আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা থেকে ডালিয়ায় তিস্তা ব্যারাজ পয়েন্টে নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ৫২ দশমিক ৬০ মিটার বরাবর প্রবাহিত হচ্ছে। ডালিয়া
সুনামগঞ্জে ভারী বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢল অব্যাহত থাকায় দ্বিতীয় দফা বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। জেলা সদরের সঙ্গে ছাতক, জামালগঞ্জ, বিশ্বম্ভরপুর ও তাহিরপুরের যোগাযোগ বিছিন্ন রয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৬ জুন) সকালে সুরমা
জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জে বন্যার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। যমুনা-ব্রহ্মপুত্র, দশআনী ও জিঞ্জিরাম নদীতে পানি বৃদ্ধির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ভাঙন। দেওয়ানগঞ্জ-রাজিবপুর, রৌমারী, কুড়িগ্রাম সড়কের সানন্দবাড়ী সেতুসংলগ্ন এলাকায় জিঞ্জিরাম নদীর ভাঙনে প্রায় ৫০০