পদ্মা নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে ফরিদপুরের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে ৯টি গ্রামের অন্তত সহস্রাধিক পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। এছাড়া জেলার বেশ কয়েকটি স্থানে নদীর তীব্র ভাঙন দেখা
বাগেরহাটের শরণখোলা উপজেলার রায়েন্দা খালের ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজ ভেঙে খালে পড়ে গেছে। এতে মানুষ চলাচলের পাশাপাশি নদীতে নৌযান চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। মঙ্গলবার (১৭ আগস্ট) ভোরে ব্রিজটি ভেঙে পড়লেও কোনো হতাহতের
দেশের মধ্যাঞ্চলে চলমান বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হতে পারে। একই সঙ্গে উত্তরাঞ্চলে তিস্তা অববাহিকায় বন্যা পরিস্থিতি স্থিতিশীল থাকতে পারে। মঙ্গলবার (১৭ আগস্ট) পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র
পদ্মা সেতুর পিলারে বারবার ধাক্কার কারণে রাতে মাওয়া ঘাট থেকে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে। ফলে গাড়ি চলাচল বেড়েছে চাঁদপুরের হরিনা-শরীয়তপুর ফেরিঘাটে। তাতেই হরিনা ঘাটে আটকা পড়েছে প্রায় ৪০০ পণ্যবাহী
বগুড়ার ধুনটে যমুনার বাঁধ রক্ষায় নির্মিত বানিয়াজান স্পারের আরও ২৫ মিটার অংশ নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে। এ নিয়ে নদীতে বিলীন হয়েছে স্পারের প্রায় ৭৫ মিটার অংশ। ফলে ভাঙনের ঝুঁকিতে পড়েছে বন্যা
গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার জালালাবাদ ইউনিয়নের তিন দিকেই মধুমতী নদী। প্রায় ৩০ বছর ধরে নদীভাঙনে এ ইউনিয়নের অনেক গ্রামের অর্ধেক অংশ চলে গেছে নদীগর্ভে। পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃপক্ষ জিও ব্যাগ ফেলে