পদ্মা নদীতে তীব্র স্রোতের কারণে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার পর যাত্রীবাহী নৌযান (লঞ্চ ও স্পিডবোট) চলাচলে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে সরকার। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার পর কোনো নৌযান শিমুলিয়া, বাংলাবাজার, মাঝিকান্দি ঘাট ত্যাগ করতে
বর্ষাকালে স্থানীয় কৃষিজমি থাকে পানির নিচে। তখন এ সব জমিতে থাকে না কোনো ফসল। তবে বিলে ঝিলে বসে শাপলা ফুলের মেলা। জাতীয় এ ফুল দেখতে যেমন মনোহর, তেমনি এর লতানো
গঙ্গাচড়ায় তিস্তার ভাঙনে নিঃস্ব অনেকে। উপজেলার বিনবিনা এলাকার সুজা মিয়ার জমাজমি, ঘরবাড়ি তিস্তায় বিলীন হয়েছে। বর্তমানে তিনি পরিবার নিয়ে বিনবিনা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশে থাকেন। একই এলাকার সাইয়াদুল, নুর ইসলাম
ফেরি, লঞ্চসহ বিভিন্ন নৌযান যাতে পদ্মা সেতুর সঙ্গে সংঘর্ষ এড়িয়ে চলতে পারে, সেজন্য বাংলাবাজার-মাওয়া ফেরিঘাট চালুর দাবি করেছেন নৌ যাত্রীদের অনেকেই। তাদের মতে, বাংলাবাজার ঘাট স্থানান্তর হবে একটি আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত।
নদীতে তীব্র স্রোত ও পদ্মা সেতুর নিরাপত্তায় ১২ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটে আবারও ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। আজ রোববার সকাল ৬টা থেকে নৌরুটে ৪টি ফেরি দিয়ে যাত্রী ও
শরীয়তপুরের জাজিরায় পদ্মার ভাঙনে গত দেড়মাসে প্রায় ৬০ পরিবার গৃহহীন হয়েছে। ভাঙন আতঙ্কে দিন কাটছে আরও শতাধিক পরিবারের। এলাকা ঘুরে জানা গেছে, ভাঙনের কবলে পড়ে গত দেড়মাসে পূর্বনাওডোবা, জাজিরা, কুন্ডেরচর,