কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বিভিন্ন পয়েন্টে সামান্য হ্রাস পেলেও সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত রয়েছে। ব্রহ্মপুত্র, দুধকুমার ও ধরলা নদীর পানি বিপদ সীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বন্যায় প্লাবিত হয়েছে ৯ উপজেলার
বৃষ্টিপাত ও উজান থেকে নেমে আসা ঢলের কারণে টাঙ্গাইল জেলার উপর দিয়ে প্রবাহিত সবকটি নদীর পানি অস্বাভাবিক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। আজ রবিবার ঝিনাই নদীর পানি বিপদসীমার ৯২ সেন্টিমিটার এবং ব্রহ্মপুত্র-যমুনা
সিলেটে নদ নদীর পানি কমলেও আভ্যন্তরীণ সাতটি নদনদীর মধ্যে সুরমা ও কুশিয়ারার চারটি পয়েন্টে বন্যার পানি এখনও বিপৎসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। গত চার দিন বৃষ্টিপাত কম থাকায় জেলায় সার্বিক
গত কয়েক দিনের ভারী বর্ষণে জামালপুরে পানিবন্দি হয়ে পড়েছে ছয় উপজেলার লক্ষাধিক মানুষ। এছাড়া ২১৪টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। পানিবন্দি এলাকার মধ্যে রয়েছে- ইসলামপুর উপজেলার সদর ইউনিয়ন, চিনাডুলী, পাথর্শী,
চতুর্থ দফায় বন্যার কবলে পড়ছে তিস্তাপাড়ের মানুষেরা। ভারী বৃষ্টিপাত ও উজানের ঢলের কারণে তিস্তা ব্যারাজ পয়েন্টে নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুই করছে। এতে তিস্তা ও ধরলা তীরবর্তী এলাকার ঘরবাড়ি ও
গাইবান্ধায় নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। পানির প্রবল স্রোতে রাতে গাইবান্ধা সদর ও ফুলছড়ি উপজেলার অন্তত ১৫০টি বাড়িঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। অস্বাভাবিক পানি বৃদ্ধির কারণে ব্রহ্মপুত্র