চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে টানা ভারী বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এতে পানিবন্দি হয়ে পড়েছে অনেক মানুষ। দুর্বিষহ জীবন পার করছেন অনেকে। ঢলের স্রোতে ভেঙে গেছে উপজেলার বিভিন্ন এলাকার গ্রামীণ
কয়েকদিন ধরে পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়িতে টানা বৃষ্টিপাত অব্যাহত রয়েছে। এতে দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে জেলার প্রধান নদ-নদী, ছড়া ও খালের পানি। বুধবার (৯ জুলাই) সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, মাইনী ও চেঙ্গি
ফেনীতে প্রবল বৃষ্টিপাত ও ভারতের উজানের ঢলে মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া ৩ নদীর বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ১৪টি স্থান ভেঙে গেছে। এতে ফুলগাজী ও পরশুরাম উপজেলার লোকালয়ে পানি প্রবেশ করে অন্তত
টানা ভারী বর্ষণ ও ভারতের উজানের পানিতে ফেনীর ফুলগাজী ও পরশুরাম উপজেলায় সম্ভাব্য বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলায় নানা প্রস্তুতি নিয়েছে জেলা প্রশাসন। ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার মানুষদের নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নিতে দুই উপজেলায়
ফেনীতে রেকর্ড বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে ফেনীর পরশুরামের মুহুরী, সিলোনিয়া ও কহুয়া নদীর বেড়িবাঁধের ১০টি স্থানে ভাঙন দেখা দিয়েছে। এতে ১৫টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। মঙ্গলবার (৮ জুলাই) বিকেল থেকে মুহুরি
ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় ২৩৩ মিলিমিটার বৃষ্টির রেকর্ড করেছে আবহাওয়া অফিস। যা চলতি বছরে ২৪ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাতের রেকর্ড। পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় ফেনীর ফুলগাজীতে মুহুরী নদীতে ভেসে গেছে দুটি দোকান ঘর,