ভারতের মেঘালয় থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল কমে যাওয়ায় ও ভারী বৃষ্টি না থাকায় শেরপুরের বিভিন্ন নদ–নদীর পানি কমতে শুরু করেছে। ফলে জেলার বড় চারটি নদ–নদীর পানি বিপদসীমার নিচ দিয়ে
বিস্তারিত...
উন্নয়নের নামে নদীর বুকে গড়ে উঠছে দোকানঘর, বাজার আর স্থায়ী বাঁধ। একদিকে প্রভাবশালীদের দখল, অন্যদিকে প্রশাসনের দায়িত্বহীনতা—দু’য়ের চাপে হাওরের নদী হারাচ্ছে স্বাভাবিক গতি, তৈরি হচ্ছে জলাবদ্ধতা, রোগ ও জলবায়ু ঝুঁকি।
ভারতের মেঘালয় ও আসাম রাজ্যে টানা ভারী বৃষ্টিপাত এবং শেরপুর জেলায় গত চার দিন ধরে থেমে থেমে হওয়া প্রবল বর্ষণের কারণে জেলার নদ-নদীর পানি দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। এরই মধ্যে চেল্লাখালী
শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার ধানশাইল ইউনিয়নের উত্তর ধানশাইল বাগিরভিটা এলাকায় সোমেশ্বরী নদীর ওপর চাপাতলী ব্রিজের পাশে অবস্থিত একটি বাঁধ ভেঙে পানি লোকালয়ে প্রবেশ করেছে। এলাকার কয়েকটি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। শনিবার (১৭
ফারাক্কা বাঁধের প্রভাবে প্রতি বছরই কমে যাচ্ছে দেশের অন্যতম নদী পদ্মার পানি সমতলের উচ্চতা। যার বিরূপ প্রভাব পড়ছে চাঁপাইনবাবগঞ্জের অন্য নদীগুলোর ওপর। ফলে বর্ষা মৌসুমে যেমন বাড়ছে ভাঙনের প্রবণতা, তেমনি