সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীর পানি কমতে শুরু করেছে। তবে, কমেনি বানভাসিদের দুর্ভোগ। পানিবন্দি রয়েছে পাঁচ উপজেলার প্রায় অর্ধলক্ষাধিক মানুষ। আর, উঠতি ফসল পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় ক্ষতির মুখে পড়েছেন কৃষক। গত ১২
সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীর পানি না বাড়লেও বাড়ছে অভ্যন্তরীণ নদ-নদীর পানি। ফলে অবনতি হচ্ছে জেলার বন্যা পরিস্থিতি। তবে শহর রক্ষাবাঁধ পয়েন্টে যমুনা নদীর পানি বিপৎসীমার ৫০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
টাঙ্গাইলে বন্যার পানিতে শতাধিক গ্রাম প্লাবিত হওয়ায় পানিবন্দি হয়েছে সেখানকার মানুষজন। ফলে চরম দুর্ভোগের পাশাপাশি সংকট দেখা দিয়েছে বিশুদ্ধ পানির। এদিকে নদী তীরবর্তী এলাকায় ভাঙন শুরু হয়েছে। তবে জেলা প্রশাসনের
সিরাজগঞ্জের কাজিপুরে যমুনার পানি গত ২৪ ঘণ্টায় ১৭ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ৫৪ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। দ্রুত পানি বাড়ার কারণে একের পর এক ডুবছে ফসলি জমি, ভাসছে নতুন
বন্যার পানিতে প্লাবিত হয়েছে জামালপুরের ৬ উপজেলার অন্তত ৩০ গ্রাম। পানিবন্দি হয়ে পড়েছে জেলার ইসলামপুর, দেওয়ানগঞ্জ, বকশিগঞ্জ, মাদারগঞ্জ, মেলান্দহ ও সরিষাবাড়ী উপজেলার অর্ধ লক্ষাধিক মানুষ। বন্যার পানি প্রবেশ করে জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
গত কয়েকদিনের বৃষ্টি আর উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের কারণে সিরাজগঞ্জের কাজিপুরে যমুনা নদীর পানি বিপৎসীমার ২২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে করে প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন এলাকা। তলিয়ে