টাঙ্গাইলের মির্জাপুর উপজেলার ওপর দিয়ে প্রবাহিত ঝিনাই ও বংশাই নদীতে ব্যাপক ভাঙন শুরু হয়েছে। বেপরোয়া ভাঙনে নদীগর্ভে বিলীন হচ্ছে বসতবাড়ী ও ফসলি জমি। নদীর ভাঙনে ঘরবাড়ি হারিয়ে বিপুল সংখ্যক মানুষ
কালিতলা গ্রোয়েন, হাসনাপাড়া ও বলাইল স্পারের রেড জোনের ভেতরে এবং দিঘলকান্দি হার্ডপয়েন্টের কাছ থেকে যমুনা নদী থেকে মাটি ব্যবস্থাপনা নীতিমালা লঙ্ঘন করে অবাধে শত শত ট্রাক বালু উত্তোলন করে নিয়ে
চাটমোহরে অকালবন্যায় তলিয়ে যাওয়া বোরো ধান নিয়ে মহাবিপাকে পড়েছে কৃষকেরা। ধান কেটে ডাঙ্গায় তুলতে ব্যস্ত সময় পার করছে তারা। এমনিতে শ্রমিকও পাওয়া যাচ্ছে না। পানিতে তলিয়ে যাওয়া বোরো ধান কেটে
যমুনা নদীতে পানি বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে জেলার সদর উপজেলার কাকুয়া ইউনিয়নের একটি গ্রামে ভাঙন শুরু হয়েছে। এক সপ্তাহে এ গ্রামের ৫ শতাধিক বাড়ি নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। এর মধ্যে
বগুড়ার ধুনট উপজেলায় যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ রক্ষায় নির্মিত রিং বাঁধের প্রায় ৯৫ মিটার অংশ ধসে গেছে। মঙ্গলবার (২৪ মে) দুপুর পর্যন্ত উপজেলার পুখুরিয়া এলাকায় রিং
পাবনার চাটমোহরসহ চলনবিল অঞ্চলে বোরো ধান কাটা নিয়ে চরম দুশ্চিন্তায় পড়েছেন স্থানীয় কৃষকরা। এক হাজার টাকার বিনিময়েও মিলছেনা কৃষি-শ্রমিক। মাঠেই নষ্ট হচ্ছে ধান। এদিকে উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে