পদ্মা সেতুর ১০ নম্বর পিলারে ফেরি ধাক্কার ঘটনায় বীরশ্রেষ্ঠ জাহাঙ্গীরের ইনল্যান্ড মাস্টার অফিসার মো. দেলোয়ারুল ইসলাম ও হুইল সুকানি মো. আবুল কালাম আজাদকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। একই ঘটনায় বিআইডব্লিউটিসি’র
পদ্মা সেতুর ১০ নম্বর পিলারে ফেরির ধাক্কার ঘটনায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছে সেতু কর্তৃপক্ষ। মঙ্গলবার (১০ আগস্ট) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে মাওয়া নৌ পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মো. সিরাজুল কবির সকালে
শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় পদ্মার ভাঙন শুরু হয়েছে। উপজেলার চারটি ইউনিয়নের ১০টি গ্রামে ভাঙন থাকায় মানুষ আতঙ্কিত হয়ে পরেছেন। ভাঙন অব্যাহত থাকায় সোমবার (২ আগস্ট) পূর্ববর্তী এক সপ্তাহে ৮০টি
কঠোর বিধিনিষেধ উপেক্ষা করে আজও শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটে যাত্রী ও ব্যক্তিগত গাড়ি পারাপার হচ্ছে। চেকপোস্টে নানা অজুহাত দেখিয়ে প্রতিদিনই হাজার হাজার মানুষ পদ্মা পাড়ি দিচ্ছেন। বৃহস্পতিবার (২৯ জুলাই) সকাল থেকে বৈরী
রাজবাড়ীতে পদ্মা নদীর শহর রক্ষা বাঁধের ডান তীর প্রতিরক্ষা (প্রথম পর্যায় সংশোধিত) প্রকল্পের কাজ শেষ না হতেই পৃথক দুটি পিচিং স্থানের প্রায় ১০০ মিটার ব্লকে ধস দেখা দিয়েছে। ভাঙন হুমকিতে
পদ্মা সেতু প্রকল্পে বর্তমানে কর্মরত রয়েছেন প্রায় ৫ হাজার দেশি-বিদেশি শ্রমিক-কর্মচারী। এদের মধ্যে প্রায় ৩ হাজার জন করোনার টিকা গ্রহণ করলেও এখনো টিকার আওতায় আসেনি বাকি ২ হাজার শ্রমিক। সোমবার