সাত জেলায় ৯ দিনের লকডাউন চললেও মুন্সিগঞ্জে মানা হচ্ছে না কোনো বিধিনিষেধ। শিমুলিয়া-বাংলাবাজার রুটের ফেরিতে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করেই যাত্রী পারাপার করা হচ্ছে। জেলা বিভিন্ন প্রবেশমুখে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চেকপোস্ট থাকলেও অভ্যন্তরীণ
ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে কুমার নদীর ওপর প্রায় ৪২ বছরের পুরোনো মুজুরদিয়া-কমলেশ্বরদী ব্রিজ এখন মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। যানবাহন চলাচল তো দূরের কথা পায়ে হেঁটেও চলতে ভয় পাচ্ছে মানুষ। যেকোনো সময় ব্রিজটি
মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার পুটাইল ইউনিয়নের কাফাটিয়া-কৈতরা সড়কের বাইতরা ঘোনাপাড়া ব্রিজ নির্মাণের তিন বছর যেতে না যেতেই ধসে পড়েছে। এতে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে পুটাইল, বেতিলা, মিতরা ও বলধারা ইউনিয়নের মানুষের।
হঠাৎ ঢাকার আশপাশের সাত জেলায় লকডাউন ঘোষণার কারণে ওই জেলাগুলোতে লঞ্চ চলাচল বন্ধ রয়েছে। তবে রাজধানীর সদরঘাটের লঞ্চঘাটে গিয়ে দেখা গেল, সারাদেশে লঞ্চ চলাচল বন্ধ করে দিয়েছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন
চলমান লকডাউনে সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে দৌলতদিয়া থেকে পাটুরিয়ায় ফেরিতে পার করা হচ্ছে ঢাকামুখী বাস। তবে বন্ধ রয়েছে লঞ্চ চলাচল। মঙ্গলবার (২২ জুন) সকাল ৬টা থেকে ৯টা পর্যন্ত পাটুরিয়া ফেরি
মুন্সিগঞ্জে ৯ দিনের লকডাউনকে কেন্দ্র করে জনগণের চলাচল নিয়ন্ত্রণে শিমুলিয়া ঘাটসহ জেলার ১০টি পয়েন্টে বসানো হয়েছে চেকপোস্ট। মঙ্গলবার সকাল থেকে জেলার প্রবেশ পথগুলোতে এসব চেকপোস্ট বসানো হয়। চেকপোস্ট দিয়ে জেলার