মাত্র ২৩ দিনের ব্যবধানে খুলনার কয়রা উপজেলায় কপোতাক্ষ নদের জোয়ারের চাপে অস্থায়ী রিং বাঁধ ভেঙে চার গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এলাকাবাসী জানায়, দক্ষিণ বেদকাশী ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের চরামুখা গ্রামে শনিবার (১৩
পূর্ণিমা ও বায়ুচাপের তারতম্যের কারণে উপকূলীয় এলাকায় ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এ আশঙ্কায় শনিবারও দেশের চারটি সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত বহাল রাখা হয়েছে। এছাড়া উপকূলীয় এলাকায়
ঝালকাঠির সব নদ-নদীর পানি তৃতীয় দিনেও বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে গত দুই দিনের চেয়ে আজ পানি বৃদ্ধির পরিমাণ কম। এদিকে শুক্রবার (১২ আগস্ট) সকাল পর্যন্ত জেলার ১৫ টিরও
জ্বালানি তেলের দাম বাড়ার পর লাইটার জাহাজের (ছোট জাহাজে) ভাড়া বাড়িয়েছে লাইটার জাহাজ পরিচালনাকারী সংস্থা ওয়াটার ট্রান্সপোর্ট সেল (ডব্লিউটিসি)। বৃহস্পতিবার (১১ আগস্ট) বিকেলে ওয়াটার ট্রান্সপোর্ট সেলের সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া
নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার নিঝুমদ্বীপের নিম্নাঞ্চল জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হয়েছে। অস্বাভাবিক জোয়ারের নিঝুমদ্বীপ ইউনিয়নের ৯টি ওয়ার্ডের সড়ক, বাজার প্লাবিত হয়েছে। ফলে যোগাযোগ ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে। পানি ঢুকে পড়েছে বিভ্নি বাড়িতে।
বরগুনার নদীগুলোতে জোয়ারের পানির চাপ আরও বেড়েছে। বর্তমানে পায়রা, বিষখালী ও খাকদোন নদীর পানি বিপৎসীমার ৩ দশমিক ২৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। পানির চাপে নদীপাড়ের নিচু এলাকার ৮ থেকে