সুনামগঞ্জে বন্যায় ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া পাঁচ হাজার পরিবারকে প্রধানমন্ত্রী ত্রাণ তহবিল থেকে পাঁচ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। সে হিসেবে প্রতি পরিবার পাবে ১০ হাজার টাকা করে। শুক্রবার (১ জুলাই)
লালমনিরহাটে নিজ ঘরে ফিরতে না পারা বানভাসি মানুষের জীবন কাটছে ভাসমান অবস্থায়। এখনও ডুবে আছে তাদের ঘর-বাড়ি। তাই আশ্রয় হয়েছে নৌকা, কলাগাছের ভেলা, অন্যের বাড়ি এবং ওয়াপদা বাঁধের উপর। কাটছে
নাগেশ্বরীতে কমতে শুরু করেছে সব নদ-নদীর পানি। উন্নতি হচ্ছে বন্যা পরিস্থিতির। তবে ঘর-বাড়ি থেকে পানি নামতে শুরু করলেও এখনো ভাসেনি রাস্তা-ঘাট ও ফসলি জমি। প্রথম দফা বন্যার রেশ না কাটতেই
হবিগঞ্জে খোয়াই নদীতে গোসলে নেমে দুজনের মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৩০ জুন) সন্ধ্যায় পৌর শহরের যশেরআব্দা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। মৃত দুই যুবক হলেন- হবিগঞ্জ পৌর এলাকার যশেরআব্দা গ্রামের খেলু মিয়ার
টানা কয়েকদিনের বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে সুনামগঞ্জে ফের বাড়ছে নদ নদীর পানি। এরই মধ্যে সুনামগঞ্জ পৌর শহরের হাজীপাড়া ও মল্লিকপুরের বেশ কিছু এলাকা প্লাবিত হয়েছে। এছাড়া
লালমনিরহাটে বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ার পর বুধবার রাত থেকে কমতে শুরু করেছে তিস্তা, সানিয়াজান ও ধরলা নদীর পানি। তবে দেখা দিয়েছে ভয়াবহ ভাঙন। পানিবন্দি পরিবারগুলোর দুর্ভোগ বেড়েছে। শুকনো খাবার