দেশে মুগডালের চাহিদার শতকরা ৬০ ভাগই পূরণ করে উপকূলীয় জেলা পটুয়াখালী। এ অঞ্চলে সময়, খরচ আর পরিশ্রম কম লাগায় মুগচাষে দিন দিন আগ্রহী হয়েছিলেন চাষিরা। তবে খরা আর গরম হাওয়ায়
দীর্ঘ সময় ধরে দেশের ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে তীব্র তাপদাহ। প্রচণ্ড গরমে জনজীবনে নাভিশ্বাস। এক পশলা বৃষ্টির অপেক্ষায় সবাই। ইতোমধ্যে প্রতিদিনই বেড়েছে দেশের তাপমাত্রা। পারদ মিটার কয়েকবার পৌঁছেছে রেকর্ড উচ্চতায়। ঠিক
পাটুরিয়া-দৌলতদিয়ায় চলছে ঢিলেঢালা লকডাউন। বুধবারও (২৮ এপ্রিল) এ নৌরুট হয়ে কর্মস্থল ঢাকায় ছুটছেন শত শত মানুষ। তবে সাধারণ যাত্রীদের মধ্যে নেই স্বাস্থ্যবিধির মানার বালাই। এদিন সকাল থেকেই জীবন-জীবিকার জন্য কর্মস্থল
এবার বৈশাখেই কুড়িগ্রামে প্রবাহিত নদ-নদীগুলোতে পানি বাড়তে শুরু করেছে। এতে বিভিন্ন এলাকায় ভাঙনের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। জেলার ব্রহ্মপুত্র, ধরলা, তিস্তা ও দুধকুমার নদীতে পানি বাড়তে শুরু করায় ২৫টি স্পটে ভাঙনের
নাটোরে কাঙ্ক্ষিত ফলন পাচ্ছেন না বোরো ধান চাষিরা। ঘূর্ণিঝড়, শিলা বৃষ্টি ও পোকার আক্রমণে বেশিরভাগ জমির ধান পড়ে গেছে। ফলে ধানের ফলন কম হচ্ছে। তবে বাজারদর ভালো থাকায় ক্ষতি হয়নি
উত্তরের আমের রাজধানী নওগাঁ। গাছে গাছে দুলছে চাষিদের স্বপ্ন। কিন্তু প্রকৃতিতে বইছে তীব্র খরা। তীব্র দাবদাহে ছোট হয়ে আসছে আম। বোঁটা শুকিয়ে ঝরে পড়ছে। রোগবালাই দেখা দিয়েছে আমে। প্রতিষেধক দেয়া