চট্টগ্রাম টেস্টের প্রথম ইনিংসে টপঅর্ডারের ব্যর্থতা ঢেকে দিয়ে ২০৪ রানের জুটি গড়েছিলেন মুশফিকুর রহিম ও লিটন দাস। এবার ঢাকার টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসেও একই দায়িত্ব নিতে হচ্ছে তাদের। ইনিংস পরাজয় যখন
ইনিংস ঘোষণার সিদ্ধান্ত আগেই নিয়ে ফেলেছিলেন পাকিস্তান অধিনায়ক বাবর আজম। কিন্তু ফাওয়াদ আলম তখনও ৪৮ রানে অপরাজিত থাকায় পেছাতে হয় ইনিংস ঘোষণার ক্ষণ। অবশেষে ৯৯তম ওভারের তৃতীয় বলে এক রান
আধুনিক ক্রিকেটের সঙ্গে মানিয়ে নিতে যথাযথ রিভিউ নেওয়ায় যে একপ্রকার স্কিল- তা হয়তো এখনও বুঝতে পারছে না বাংলাদেশ দল। কখনও ভুলভাল রিভিউ নেওয়া, আবার কখনও রিভিউ একদমই না নেওয়া- এ
সারারাত বৃষ্টি হয়েছে। সকাল থেকে বৃষ্টি থামার কোনা লক্ষ্মণই নেই। রাজধানী ঢাকা শহরের অনেক রাস্তাঘাটই পানির তলে তলিয়ে গেছে। একই অবস্থা মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামেরও। পানিতে ভেজা পুরো মাঠ। সেন্টার উইকেটসহ
দিনের খেলা তখনও বাতিলের ঘোষণা আসেনি। বৃষ্টিতে খেলা বন্ধ। তাই ড্রেসিংরুমে বসে না থেকে মধ্যাহ্নভোজ সেরে বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা ছুটলেন শেরে বাংলার ইনডোরে। প্রথমে যারা একাদশের বাইরে ছিলেন, তারা গেলেন। তারপর
ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের প্রভাব পড়েছিল ম্যাচের প্রথম দিনই। তবু খেলা হয়েছিল ৫৭ ওভার। কিন্তু আজ সেটিও সম্ভব হলো না। বৃষ্টির লুকোচুরির মাঝে মাত্র ৬.২ ওভার তথা ৩৮ বল খেলা হলো দ্বিতীয়