পাহাড়ি ঢল ও ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে তিস্তা ব্যারাজ পয়েন্টে বিপৎসীমার ১৯ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে। নিয়ন্ত্রণে ব্যারাজের ৪৪টি গেট খুলে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। বৃহস্পতিবার (১৩ জুলাই) সকাল ৬টায় ব্যারাজ
উত্তর-পূর্বাঞ্চলের প্রধান নদ-নদী তিস্তা, ধরলা ও দুধকুমারের পানি বাড়ছে। এছাড়া আগামী ২৪ ঘণ্টায় তিস্তা নদীর ডালিয়া পয়েন্টের পানি বিপদসীমা অতিক্রম করতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের (বাপাউবো) বন্যা
উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে আবারও বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই করছে তিস্তা নদীর পানি। পানি নিয়ন্ত্রণে তিস্তা ব্যারাজের ৪৪টি জলকপাট খুলে দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার (১১
উজানের ঢল ও ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে তিস্তা ব্যারাজ পয়েন্টে নদীর পানি আবারও বিপৎসীমার ১৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। পানি নিয়ন্ত্রণ ব্যারাজের ৪৪টি গেট খুলে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। নদীপাড়ের বাসিন্দারা আতঙ্কিত
উজানের পাহাড়ি ঢল ও কয়েক দিনের টানা বর্ষণে তিস্তার পানি বিপৎসীমার ৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ফলে নীলফামারী ও লালমনিরহাটের তিস্তা তীরবর্তী নিম্নাঞ্চলের বসতবাড়িতে পানি উঠেছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
টানা বৃষ্টি আর ভারত থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে সুনামগঞ্জে সবকটি নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত আছে। একই সঙ্গে অবিরাম বৃষ্টিপাতে পানি বৃদ্ধি পেয়ে জেলার সবকয়টি উপজেলার নিম্নাঞ্চলে প্লাবিত হয়েছে। সড়ক