দুই দিনের টানা বর্ষণে পানি বেড়ে ফুলে উঠেছে নেত্রকোনার কয়েকটি নদী। ময়মনসিংহের ধোবাউড়ায় বিভিন্ন স্থানে পানিবন্দি হয়ে পড়েছে অনেক মানুষ। সুনামগঞ্জের ছাতকের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। তাহিরপুরের সঙ্গে সুনামগঞ্জের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন
মুন্সিগঞ্জে লকডাউন বাস্তবায়নে তিন প্লাটুন সেনাবাহিনী ও দুই প্লাটুন বিজিবিসহ জেলা পুলিশ ও প্রশাসন অবস্থান নিয়েছে।জেলার লৌহজং শিমুলিয়া ঘাট অভিমুখে দুটি চেকপোস্টে কাজ করছে পুলিশ ও বিজিবি। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া
সিরাজগঞ্জ শহর রক্ষা বাঁধের ধস নিয়ন্ত্রণে করেছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। ধস ঠেকাতে যমুনায় ফেলা হচ্ছে বালি ভর্তি জিও ব্যাগ। পানি উন্নয়ন বোর্ড বলছে বাঁধের তলদেশ সার্ভে করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া
ভারি বৃষ্টিপাত ও উজানের ঢলে তিস্তায় পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে পানি বিপৎসীমার ১৫ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে চর অঞ্চলে বন্যার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। পাশাপাশি দেখা দিয়েছে ভয়াবহ ভাঙন।
টানা তিন দিনের ভারি বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে মহারসী নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে শহররক্ষা বাঁধ ভেঙে শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার ৩০ গ্রামের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। বুধবার
ভারি বৃষ্টিপাতে বিপর্যস্ত কুড়িগ্রামের জনজীবন। টানা বর্ষণে বিপাকে পড়েছেন খেটে-খাওয়া ও নিম্নআয়ের মানুষ। এদিকে এ বৃষ্টিপাতে ব্রহ্মপুত্র ও ধরলাসহ প্রধান প্রধান নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। রাজারহাট আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার অফিস সূত্রে