গাইবান্ধায় নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। পানির প্রবল স্রোতে রাতে গাইবান্ধা সদর ও ফুলছড়ি উপজেলার অন্তত ১৫০টি বাড়িঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। অস্বাভাবিক পানি বৃদ্ধির কারণে ব্রহ্মপুত্র
পাঁচ কোটি ৪৬ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত হবে সেতু, উপকৃত হবে অন্তত ১০ গ্রামের মানুষ। এ উদ্দেশ্যেই গাইবান্ধা সদর উপজেলার বোয়ালী ইউনিয়নে আলাই নদীর ওপর নির্মাণ কাজ শুরু হয় একটি
এক সপ্তাহ ধরে তিস্তার পানি বাড়ছে রংপুরের গঙ্গাচড়ায়। দেখা দিয়েছে নদী ভাঙন। তিস্তার ভাঙনের প্রায় দেড়শতাধিক পরিবার হুমকির মুখে পড়েছে। ভাঙনের কবলে পড়ছে রাস্তাঘাট, বসতবাড়ি, বাসসহ বিভিন্ন স্থাপনা। তথ্য অনুযায়ী,
উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে সিরাজগঞ্জের যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। পানি বৃদ্ধিতে যমুনার পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ ফুলজোড়, ইছামতি, করতোয়া নদীসহ প্রায় সব নদ-নদীর পানিও
কুড়িগ্রামে চিলমারী ও হাতিয়া পয়েন্টে বহ্মপুত্র নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ফলে জেলার ৫ উপজেলার ১৫টি ইউনিয়নের লক্ষাধিক মানুষ এখনো পানিবন্দি অবস্থায় রয়েছেন। এসব এলাকায় বিশুদ্ধ খাবার পানি ও শুকনো
টানা ভারি বর্ষণ ও উজানের ঢলে গাইবান্ধায় ব্রহ্মপুত্র ও ঘাঘট নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এরমধ্যে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বিপৎসীমার ৬২ সেন্টিমিটার ও ঘাঘট নদীর পানি ১১ সেন্টিমিটার