উজানের পাহাড়ি ঢল ও কয়েক দিনের টানা বর্ষণে তিস্তার পানি বিপৎসীমার ৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ফলে নীলফামারী ও লালমনিরহাটের তিস্তা তীরবর্তী নিম্নাঞ্চলের বসতবাড়িতে পানি উঠেছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
বর্ষার শুরুতেই পানি বাড়তে শুরু করেছে কুড়িগ্রামের নদ-নদীতে। এতে শুরু হয়েছে নদীৎভাঙন। এরই মধ্যে নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে ফুলবাড়ি উপজেলার নাওডাঙা ইউনিয়নের গোরকমণ্ডপ গ্রামের শতাধিক বসতবাড়ি। আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন নদী পাড়ের
গত কয়েক দিন ধরে ভারী বৃষ্টি অব্যাহত থাকায় উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে নেত্রকোনার কলমাকান্দায় উব্দাখালী, মহাদেও, বৈঠাখালী, মঙ্গলেশ্বরী, গুমাই ও গণেশ্বরী নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। এর মধ্যে উব্দাখালী
মৌসুমী বায়ুর প্রভাব ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে যমুনা নদীর পানি বাড়ছে। সেই সঙ্গে সিরাজগঞ্জের চৌহালী, শাহজাদপুর ও এনায়েতপুরে দেখা দিয়েছে তীব্র নদী ভাঙন। ইতিমধ্যে নদীতে বিলীন হয়েছে
টানা বৃষ্টি আর ভারত থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে সুনামগঞ্জে সবকটি নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত আছে। একই সঙ্গে অবিরাম বৃষ্টিপাতে পানি বৃদ্ধি পেয়ে জেলার সবকয়টি উপজেলার নিম্নাঞ্চলে প্লাবিত হয়েছে। সড়ক
মেঘনা নদীর ভয়াবহ ভাঙন কবলিত লক্ষ্মীপুরের কমলনগর ও রামগতি উপজেলার ৭ গ্রামের প্রায় ১৫ হাজার মানুষের মধ্যে নেই ঈদের আনন্দ। ঈদুল আজহার কোরবানির পশু কেনা-বেচা নিয়ে ভাঙন কবলিত পরিবারে নেই