ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং ক্রমেই রূপ পরিবর্তন করে আরও শক্তিশালী হয়ে উঠছে। কক্সবাজারে চলছে ৬ নম্বর বিপৎসংকেত। এর প্রভাবে প্রবল বেগে বইছে দমকা হাওয়া। সৈকতে উঠছে উপচে পড়া ঢেউ। সিত্রাংয়ের প্রবলতা ও
ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং এর প্রভাবে ভোলায় বৃষ্টি ও বাতাস বইছে। উত্তল হয়ে উঠেছে মেঘনা ও তেঁতুলিয়া নদী। সোমবার (২৪ অক্টোবর) ভোর থেকে কখনও গুঁড়ি গুঁড়ি আবার কখনও মাঝারি বৃষ্টি এবং একই
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের প্রভাবে নোয়াখালীতে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে যাচ্ছে। ইতিমধ্যে দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার ৪টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। ধীরে ধীরে আশ্রয়ণ কেন্দ্রে আসতে শুরু করেছে মানুষ। সোমবার (২৪ অক্টোবর) ভোর
ঘূর্ণিঝড় ‘সিত্রাং’ বাংলাদেশের উপকূলের ৫০০ কিলোমিটারের মধ্যে চলে এসেছে। তাই মোংলা ও পায়রা বন্দরকে ৪ নম্বর স্থানীয় হুঁশিয়ারি সংকেত নামিয়ে ৭ নম্বর বিপদ সংকেত এবং চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরকে ৬
বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপের কারণে বাগেরহাট উপকূল জুড়ে গুড়ি-গুড়ি বৃষ্টি হচ্ছে। রোববার (২৩ অক্টোবর) সকাল থেকে বৃষ্টিপাত শুরু হয়। তবে সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বৃষ্টি ও বাতাসের গতি বাড়বে বলে
সাগরে সৃষ্ট গভীর নিম্নচাপে দুর্বল বেড়িবাঁধ নিয়ে আতঙ্কে দিন পার করছেন সাতক্ষীরা উপকূলের বাসিন্দারা। রোববার (২৩ অক্টোবর) সকাল ৯ টায় ৩ নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলেছে আবহাওয়া