উজানের ঢলে মেঘনা নদীতে বাড়ছে পানি। কিশোরগঞ্জের ভৈরবে নদীর পানি বিপৎসীমার কাছাকাছি। ফলে উপজেলার আগানগর, শ্রীনগর, সাদেকপুর ইউনিয়নের গ্রামের নিচু এলাকা প্লাবিত হয়েছে। শনিবার (১৮ জুন) দুপুরে সরেজমিনে গিয়ে দেখা
উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও ভারি বৃষ্টিপাতে নেত্রকোনার কেন্দুয়ার হাওড় এলাকায় বন্যা পরিস্থিতি অবনতি হয়েছে। এরই মধ্যে উপজেলার ১০ গ্রামসহ মহুরিয়া গুচ্ছগ্রামের বন্যা পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ। শনিবার সরেজমিনে
দিনাজপুর জেলার ছোট বড় ১৯টি নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। জেলার প্রধান তিনটি নদী আত্রাই, পুনর্ভবা ও ছোট যমুনার পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই করছে। দিন-রাতের যেকোন সময় বৃষ্টি হলেই এই নদী
দেশের বিভিন্ন জেলায় বন্যা পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। এরমধ্যে সিলেটের ৮০ শতাংশ এলাকা পানিতে তলিয়ে গেছে। ভারতের মেঘালয় ও আসামে বৃষ্টি হওয়ায় বাংলাদেশের অধিকাংশ নদীর পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ
ভারতের উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও টানা ভারী বৃষ্টিতে সিলেট ও সুনামগঞ্জে বন্যা পরিস্থিতি ভয়াবহ রূপ নিয়েছে। এ অবস্থায় স্থানীয় প্রশাসনকে উদ্ধার তৎপরতায় সহযোগিতা ও মানবিক কার্যক্রমে অংশ
কুড়িগ্রামের বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে। ধরলা, ব্রহ্মপুত্র ও দুধকুমার নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে করে জেলার ৯ উপজেলার মধ্যে ৭টি উপজেলার ২২টি ইউনিয়নের লাখো মানুষ পানিবন্দি