কয়েক দিনের টানা বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে বিভিন্ন স্থানে নদনদীর পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। প্লাবিত হচ্ছে নিম্নাঞ্চল। সিরাজগঞ্জ: উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে।
বন্যায় সিলেট, সুনামগঞ্জ ও মৌলভীবাজারের বিভিন্ন উপজেলা প্লাবিত হয়েছে। এতে ২০ হাজার পুকুর-দিঘী-খামার-হ্যাচারির প্রায় ২৬ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। মৎস্য অধিদপ্তর সিলেটের সিনিয়র সহকারী পরিচালক মো. আহসান হাসিব খান একথা
পাবনার চাটমোহরসহ চলনবিল অঞ্চলে বোরো ধান কাটা নিয়ে চরম দুশ্চিন্তায় পড়েছেন স্থানীয় কৃষকরা। এক হাজার টাকার বিনিময়েও মিলছেনা কৃষি-শ্রমিক। মাঠেই নষ্ট হচ্ছে ধান। এদিকে উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে
ইউক্রেনের চলমান সঙ্কটের কারণে বর্তমানে আন্তর্জাতিক বাজারমূল্যের চেয়ে কম দামে অপরিশোধিত তেল বিক্রি করছে রাশিয়া। এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে রাশিয়া থেকে বাড়তি তেল কেনার ব্যাপারে মস্কোর সঙ্গে আলোচনা করছে চীন।
সিলেটে বন্যাদুর্গত মানুষ খাবার ও বিশুদ্ধ পানির সংকটে। কর্মহীন হয়ে পড়া ও নিম্ন আয়ের মানুষ খাবার জোগাড় করতে হিমশিম খাচ্ছেন। বেশির ভাগ মানুষই সরকারি ত্রাণের অপেক্ষায়। সে তুলনায় ত্রাণের সরবরাহ
উজান থেকে নেমে পাহাড়ি ঢলে সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীর পানি বেড়েই চলছে। গত ২৪ ঘণ্টায় সিরাজগঞ্জ শহর রক্ষা বাঁধ এলাকায় ৬ সেন্টিমিটার পানি বেড়েছে। যা বিপৎসীমার ১ দশমিক ১১ সেন্টিমিটার নিচ