টানা বৃষ্টি আর ভারত থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে সুনামগঞ্জে সবকটি নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত আছে। একই সঙ্গে অবিরাম বৃষ্টিপাতে পানি বৃদ্ধি পেয়ে জেলার সবকয়টি উপজেলার নিম্নাঞ্চলে প্লাবিত হয়েছে। সড়ক
ভারতের আসাম রাজ্যে বন্যা পরিস্থিতি এখনো ভয়াবহ। কিছু কিছু এলাকায় পানি কমতে শুরু করেছে। তবে আজও পানিবন্দি রয়েছে নয় জেলার চার লক্ষাধিক মানুষ। খবর পিটিআই’র। আসাম স্টেট ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট অথোরিটির
ভারী বর্ষণ ও উজানের ঢলে তিস্তার পানি বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই করছে। সোমবার (১৯ জুন) বিকেল ৩টায় তিস্তার পানিপ্রবাহ রেকর্ড করা হয়েছে ৫১ দশমিক ৯০ সেন্টিমিটার, যা বিপৎসীমার দশমিক
সময়টা যেন একদম ভালো যাচ্ছে না সুনামগঞ্জবাসীর। অঝরে ঝরে চলেছে বৃষ্টি। থামার যেন কোনো লক্ষণ নেই। আরও দুই-তিন দিন এভাবে বৃষ্টি হতে থাকলে বন্যার কবলে পড়বে সুনামগঞ্জের ২০ লাখেরও বেশি
ভারী বৃষ্টি ও ভারতের পাহাড়ি ঢলে ক্রমেই বেড়ে চলছে সুনামগঞ্জের সবকটি নদ-নদীর পানি। পাহাড়ি ঢলে যাদুকাটা নদীসহ সব নদীর পানি ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। সুনামগঞ্জের প্রধান নদী সুরমার পানি ছাতক
উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে বাড়তে শুরু করেছে তিস্তা নদীর পানি। পানি নিয়ন্ত্রণে ব্যারাজের ৪৪টি জলকপাট খুলে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। শনিবার (১৭ জুন) দুপুর ১২টায়