প্রতিবছর বর্ষা এলেই রাক্ষুসে হয়ে ওঠে তিস্তা। ভাঙনের কবলে পড়ে নদীপাড়ের ফসলি জমি, বাড়িঘরসহ নানা স্থাপনা। তিস্তার এ ভাঙন রোধে নদীপাড় ও বাঁধের ধারে কলাগাছ, বিন্না, ঢোলকলমি আর ঘাস লাগিয়ে
ব্রিজ কিংবা স্লুইসগেট না রেখেই অপরিকল্পিতভাবে নদীর মাঝ বরাবর বাঁধ নির্মাণ করায় ভেঙে পড়ছে আশপাশের বিভিন্ন স্থাপনা। নদীর গতিপথ পরিবর্তন হওয়ায় প্রায় ৫০০ বিঘা আবাদি জমিতে বালু জমতে শুরু করেছে।
যমুনার পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় প্লাবিত হয়েছে সিরাজগঞ্জের প্রায় ৪২টি ইউনিয়নের চরাঞ্চল। একই সঙ্গে তলিয়ে গেছে এসব অঞ্চলের আবাদি জমি ও পানিবন্দি হয়ে পড়ছে শতশত পরিবার। রোববার (৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে
উজানের ঢল আর ভারী বৃষ্টির কারণে কুড়িগ্রামের নদ-নদীগুলোর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে গত কয়েকদিন ধরে পানিবন্দি হয়ে পড়েছে প্রায় ৫ হাজার পরিবার। এটি সরকারি হিসাব হলেও স্থানীয়রা বলছেন পানিবন্দি পরিবারের
বগুড়ায় যমুনা নদীর পানি বিপৎসীমার ৮ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে নদী তীরবর্তী নিচু এলাকার বসতবাড়ি ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ চরাঞ্চলের বিস্তীর্ণ অঞ্চলের ফসলি জমি প্লাবিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৩১
আসামে ভারী বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে হত কয়েকদিন ধরে সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ৯ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার ৩ সেন্টিমিটার ওপর