চুয়াডাঙ্গায় গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত হয়ে দুজন ও উপসর্গ নিয়ে পাঁচজন মারা গেছেন। একই সময়ে ২৬৭টি নমুনা পরীক্ষায় আরও ৮৬ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১ জুলাই) সকালে চুয়াডাঙ্গা
মহামারি করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব বেড়ে যাওয়ায় দেশে সর্বাত্মক লকডাউন জারি করেছে সরকার। এমতাবস্থায় আমদানি পণ্য নিয়ে বেনাপোল বন্দরে আসা ভারতীয় ট্রাকচালকরা পড়েছেন বিপাকে। দোকানপাট, হোটেল-রেস্তোরাঁ খোলা না থাকায় টাকা থাকলেও খাবার
খুলনার তিন হাসপাতালে করোনায় আক্রান্ত হয়ে আরও ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এদের মধ্যে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের করোনা ডেডিকেটেড ইউনিটে দুজন, জেনারেল হাসপাতালের করোনা ইউনিটে তিনজন ও বেসরকারি গাজী মেডিকেল
খুলনার তিন হাসপাতালে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা ও উপসর্গে আরও ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার (২৯ জুন) সকাল সাড়ে ৮টা পর্যন্ত চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাদের মৃত্যু হয়। এর মধ্যে খুলনা করোনা
খুলনা বিভাগে করোনাভাইরাসের প্রকোপ কোনোভাবেই কমছে না। অদৃশ্য এ ভাইরাসে দিন দিন শনাক্ত ও মৃত্যুর রেকর্ড ভেঙেই চলেছে। সোমবার (২৮ জুন) পর্যন্ত খুলনায় করোনায় মৃতের সংখ্যা এক হাজার ছাড়িয়েছে। একইসঙ্গে
গত ২৪ ঘণ্টায় সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ (সামেক) হাসপাতালের করোনা ইউনিটে আরও সাতজনের মৃত্যু হয়েছে। সোমবার (২৮ জুন) জেলা করোনা বিষয়ক তথ্য কর্মকর্তা ডা. জয়ন্ত কুমার সরকার এ তথ্য নিশ্চিত করেন।