1. badsha.dru@gmail.com : admi2017 :
  2. nadibandar2020@gmail.com : Nadi Bandar : Nadi Bandar
রাজবাড়ীতে পানিবন্দি অন্তত ১০ হাজার পরিবার, কমছে না দুর্ভোগ - Nadibandar.com
বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫, ০৭:২৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
৬ কোটিতে আইপিএলে দল পেলেন মুস্তাফিজ রাষ্ট্রীয় প্রতিনিধিকে লাঞ্ছিত করা অপ্রত্যাশিত, সরকারের আচরণও সন্দেহজনক ‘একটি গোষ্ঠী ৯ মাস ধরে আমার ওপর ক্ষেপে আছে, তারাই এটি ঘটিয়েছে’ টানা ৮ ঘণ্টা রাজপথে জবি শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা, নেই সরকারি সাড়া প্রাথমিকে আসছে বিশাল নিয়োগ  বগুড়ায় জাতীয় সংগীত গাওয়ার কর্মসূচিতে হামলায় আহত অন্তত ৭ ৬ ঘণ্টা পর শাহবাগ ছেড়েছেন নার্সিং শিক্ষার্থীরা, যানচলাচল স্বাভাবিক আইজিপির সাথে রবার্ট এফ কেনেডি মানবাধিকার সংস্থার প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ সিলেট থেকে মদিনার পথে হজের প্রথম ফ্লাইট সিগন্যাল দেওয়ায় সার্জেন্টের ওপর বাইক তুলে দিলেন বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র
নদী বন্দর প্রতিনিধি:
  • আপডেট টাইম : সোমবার, ৬ সেপ্টেম্বর, ২০২১
  • ১৮৯ বার পঠিত

রাজবাড়ীতে পদ্মা তীরবর্তী চার উপজেলার নিম্নাঞ্চলের প্রায় ৪০ হাজারের বেশি মানুষ পানিবন্দি হয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছেন। পদ্মা নদীর পানি কিছুটা কমতে শুরু করলেও এখনো বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তাই কমছে না বন্যা কবলিতদের দুর্ভোগ।

পানি উন্নয়ন বোর্ড থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় গোয়ালন্দের দৌলতদিয়া পয়েন্টে পদ্মার পানি পাঁচ সেন্টিমিটার কমে ৭২ সেন্টিমিটার এবং রাজবাড়ী সদরের মহেন্দ্রপুর পয়েন্টে এক সেন্টিমিটার কমে বিপৎসীমার ৩১ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে পানি বেড়েছে পাংশার সেনগ্রাম পয়েন্টে। এই পয়েন্টে পানি পাঁচ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার ৭৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রাবাহিত হচ্ছে।

 

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, জেলার চারটি উপজেলার পদ্মা তীরবর্তী নিম্ন ও নিম্নাচরাঞ্চলের ১৩টি ইউনিয়নের ৬৭টি গ্রামের দশ হাজারের বেশি মানুষ পানিবন্দি অবস্থায় দিন কাটাচ্ছেন। এসব এলাকা বিশুদ্ধ খাবার পানি, শুকনো খাবার ও গবাদি পশুর খাবারের সংকট দেখা দিয়েছে। নিম্ন ও চরাঞ্চলের বিস্তীর্ণ এলাকা তলিয়ে যাওয়ায় থাকা, খাওয়া ও চলাচলে দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন বন্যা কবলিতরা। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে অন্তত ৩২৬ হক্টের ফসলি জমির ক্ষেত।

পানিবন্দি এলাকার অনেকের অভিযোগ, জেলা প্রশাসন তালিকা অনুযায়ী ত্রাণ সহায়তা দিলেও এখনও অনেক পরিবার কোন সহযোগিতা পাননি।

 

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক এসএম সহীদ নূর আকবর জানান, বন্যার পানি নেমে যাওয়ার পর ক্ষতিগ্রস্ত কৃষদের তালিকা তৈরি করে সে অনুযায়ী প্রণোদনা দেওয়া হবে।

জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা সৈয়দ আরিফুল হক জানান, এখন পর্যন্ত জেলায় ১০ হাজার ১৩৭টি পানিবন্দি পরিবারের তালিকা পাওয়া গেছে। তাদের সহায়তা করতে ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম চলছে। দুর্গতদের জন্য এখন পর্যন্ত ২৪৮ মেট্রিকটন চাল ও নগদ সাড়ে ১৩ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া পর্যাপ্ত ত্রাণ ও নগদ অর্থ মজুদ আছে।

 

নদী বন্দর / বিএফ

 

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2020 Nadibandar.Com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com