ষাটের দশকে সবুজ বিপ্লবের পর ধান চাষে কীটনাশকের ব্যবহার বেড়ে যায় আশঙ্কাজনভাবে। সর্বপ্রথম ১৯৫৬ সালে ফসলের পোকামাকড় দমনে ৩ টন কীটনাশক আমদানি করা হয়। ২০২০ সালে বাংলাদেশে কীটনাশকের আমদানির পরিমাণ
দেশজুড়ে প্রচণ্ড শীত পড়তে শুরু করেছে। হিমেল হাওয়া যেমন মানুষের সহ্য হয় না, তেমনি হাঁস-মুরগিও কাবু হয়ে যায়। অন্যদিকে মাছের খামারেও শীতে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। তাই আবহাওয়া অধিদপ্তরের
ঘন কুয়াশা আর সূর্যের লুকোচুরিতে উত্তরের জেলাগুলোতে বেড়েছে শীতের তীব্রতা। প্রচণ্ড শীতের কারণে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। শীতের প্রকোপে অসহায় হয়ে দিনপাত করছে ছিন্নমূল মানুষেরা। দেশের উত্তর জানপদের সর্বশেষ জেলা
ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের প্রভাবে টানা কয়েক দিনের বৃষ্টির কারণে সিদ্ধিরগঞ্জের জালকুড়িতে বীজতলাসহ বিভিন্ন প্রকার শাক-সবজির জমি পানিতে তলিয়ে যায়। এতে করে অনেকটা বিপাকে পড়েছিলেন চাষিরা। হঠাৎ প্রচুর বৃষ্টির কারণে জালকুড়ির কৃষিজমিগুলো
ধান, গম, ভুট্টাসহ বিভিন্ন শস্য উৎপাদনের পর তা শুকানো কৃষকদের জন্য যে ভীষণ জরুরি। প্রান্তিক পর্যায়ের প্রত্যেক কৃষক তা উপলব্ধি করতে পারেন। চাতালে বা গতানুগতিক পদ্ধতিতে এই শস্য শুকাতে কৃষকদের
বঙ্গদেশে শীত নামলেই দেখা মেলে পরিযায়ী পাখির। রাশিয়া, সাইবেরিয়াসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশ থেকে ঝাঁকে ঝাঁকে উড়ে আসে তারা। এসব যাযাবর পাখি প্রতি বছর খাবার, প্রজনন ও বাসস্থানের সন্ধানে সুদূর পথ