ফরিদপুরে গত ছয়দিন ধরে বেড়েই চলেছে পদ্মার পানি। ফলে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে হাজার হাজার মানুষ এখন পানিবন্দি। বিশুদ্ধ খাবার পানি ও রান্না নিয়ে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে তাদের। এছাড়া পানি বাড়ায়
আরও একধাপ এগিয়ে গেলো স্বপ্নের পদ্মা সেতুর নির্মাণ কাজ। সেতুতে রেলপথের স্ল্যাব বাসানোর দুমাসের মাথায় শেষ হলো সড়কপথের স্ল্যাব বসানোর কাজ। সড়কপথে মোট ২ হাজার ৯১৭টি রোডওয়ে স্ল্যাব বসানো হয়।
গত ২৪ ঘণ্টায় গোয়ালন্দের দৌলতদিয়া পয়েন্টে পদ্মার পানি বেড়ে বিপৎসীমার ৪৮ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে কমেছে পাংশার সেনগ্রাম পয়েন্টের পানি। আর অপরিবর্তিত রয়েছে সদরের মহেন্দ্রপুর পয়েন্টের পদ্মার পানি।
সুরমা ছাড়া দেশের সব নদ-নদীর পানি বাড়ছেই। তিস্তা, পদ্মা, যমুনা নদীর বিভিন্ন পয়েন্টে বিপৎসীমার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে। ফলে দেশের উত্তর ও মধ্যাঞ্চলের চলমান বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হতে
রাজবাড়ীর ৮৫ কিলোমিটার অংশে রয়েছে প্রমত্তা পদ্মা নদী। প্রতিবছর বর্ষায় বাড়ে এ নদীর পানি এবং প্লাবিত হয় নিম্নাঞ্চলের বিস্তীর্ণ এলাকা। ফলে এসব এলাকার মানুষের দীর্ঘদিন পানিবন্দি থাকতে হয়, পড়তে হয়
পদ্মা নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে ফরিদপুরের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে ৯টি গ্রামের অন্তত সহস্রাধিক পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। এছাড়া জেলার বেশ কয়েকটি স্থানে নদীর তীব্র ভাঙন দেখা