দিনাজপুর জেলার ছোট বড় ১৯টি নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। জেলার প্রধান তিনটি নদী আত্রাই, পুনর্ভবা ও ছোট যমুনার পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই করছে। দিন-রাতের যেকোন সময় বৃষ্টি হলেই এই নদী
কুড়িগ্রামের বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে। ধরলা, ব্রহ্মপুত্র ও দুধকুমার নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে করে জেলার ৯ উপজেলার মধ্যে ৭টি উপজেলার ২২টি ইউনিয়নের লাখো মানুষ পানিবন্দি
উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল আর পূর্ণিমার প্রভাবে সৃষ্ট অস্বাভাবিক জোয়ারে ভোলা সংলগ্ন মেঘনা আর তেতুলিয়া নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। এছাড়া দ্বীপ জেলা ভোলার বেড়ি বধের বাইরের নিম্নাঞ্চল ২
সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। এছাড়া যমুনা তীরবর্তী চৌহালি ও শাহজাদপুর উপজেলার কিছু কিছু এলাকায় ভাঙন অব্যাহত রয়েছে। সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা
জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জে বন্যার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। যমুনা-ব্রহ্মপুত্র, দশআনী ও জিঞ্জিরাম নদীতে পানি বৃদ্ধির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ভাঙন। দেওয়ানগঞ্জ-রাজিবপুর, রৌমারী, কুড়িগ্রাম সড়কের সানন্দবাড়ী সেতুসংলগ্ন এলাকায় জিঞ্জিরাম নদীর ভাঙনে প্রায় ৫০০
নানা প্রতিকূলতা পেরিয়ে স্বপ্নের পদ্মা সেতুর সড়ক এখন উদ্বোধনের অপেক্ষায়। ধাপে ধাপে শেষ হচ্ছে চূড়ান্ত পর্যায়ের ফিনিশিংয়ের কাজ। এর ধারাবাহিকতায় পরীক্ষামূলক কার্যক্রম শেষের পর এবার বিদ্যুৎ সংযোগের মাধ্যমে একযোগে পুরো