‘সব জায়গাতেই পানি কিন্তু খাওয়ার পানি নেই এক ফোঁটাও’- এভাবেই রনজু চৌধুরী তার বাড়ির চারদিকের পরিস্থিতি বর্ণনা করলেন। ভারতের উত্তর পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য আসামের প্রত্যন্ত এক গ্রাম উদিয়ানায় বাস করেন তিনি।
সিরাজগঞ্জের কাজিপুরে যমুনার পানি গত ২৪ ঘণ্টায় ১৭ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ৫৪ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। দ্রুত পানি বাড়ার কারণে একের পর এক ডুবছে ফসলি জমি, ভাসছে নতুন
টানা ভারী বৃষ্টি অব্যাহত থাকায় এবং উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে নেত্রকোনার কলমাকান্দা, দুর্গাপুর, বারহাট্টা ও খালিয়াজুরি উপজেলায় বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত রয়েছে। পানিবন্দি হয়ে পড়েছে প্রায় সাড়ে ১২ লক্ষাধিক
৪টার দিকে খোয়াই নদীর পানি বিপৎসীমার ১০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হতে দেখা গেছে। বাল্লা সীমান্তে বাংলাদেশ অংশে নদীর প্রবেশদ্বারে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। বন্যায় নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে।
ফেনীর ফুলগাজীতে মুহুরী নদীর বেড়িবাঁধে ভেঙে আট গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। বিকেল ৫টা পর্যন্ত উপজেলার ফুলগাজী বাজারসহ অন্তত ৮টি গ্রাম প্লাবিত হয়ে মাছের ঘের, কৃষকের জমি পানির নিচে তলিয়ে গেছে। মুহুরী
উজানের পাহাড়ি ঢল ও টানা বৃষ্টির কারণে লালমনিরহাটের পাঁচ উপজেলায় আবারও বন্যার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। এতে নির্ঘুম রাত কাটাচ্ছেন নদীর তীরবর্তী এলাকার মানুষ। গত কয়েক দিনের বৃষ্টিপাত ও ভারতের গজলডোবা