কুড়িগ্রামের বিস্তীর্ণ ফসলের ক্ষেত বন্যার পানিতে তলিয়ে থাকায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। পরিণত হয়েছে বিরান ভূমিতে। চলতি বন্যায় কুড়িগ্রাম জেলায় ১৫ হাজার ৮৫১ হেক্টর জমির বিভিন্ন ফসল বিনষ্ট হওয়ায় ৮০ হাজার
সিলেট বিভাগে বন্যাকবলিত এলাকাগুলোতে বিশুদ্ধ পানি ও গোখাদ্যের তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর সিলেট বিভাগীয় কার্যালয়ের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মুহাম্মদ শেখ সাদি রহমত উল্লাহ জানান, এই বিভাগে সরকারি ব্যবস্থাপনায়
সুনামগঞ্জে বন্যায় ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া পাঁচ হাজার পরিবারকে প্রধানমন্ত্রী ত্রাণ তহবিল থেকে পাঁচ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। সে হিসেবে প্রতি পরিবার পাবে ১০ হাজার টাকা করে। শুক্রবার (১ জুলাই)
লালমনিরহাটে নিজ ঘরে ফিরতে না পারা বানভাসি মানুষের জীবন কাটছে ভাসমান অবস্থায়। এখনও ডুবে আছে তাদের ঘর-বাড়ি। তাই আশ্রয় হয়েছে নৌকা, কলাগাছের ভেলা, অন্যের বাড়ি এবং ওয়াপদা বাঁধের উপর। কাটছে
নাগেশ্বরীতে কমতে শুরু করেছে সব নদ-নদীর পানি। উন্নতি হচ্ছে বন্যা পরিস্থিতির। তবে ঘর-বাড়ি থেকে পানি নামতে শুরু করলেও এখনো ভাসেনি রাস্তা-ঘাট ও ফসলি জমি। প্রথম দফা বন্যার রেশ না কাটতেই
হবিগঞ্জে খোয়াই নদীতে গোসলে নেমে দুজনের মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৩০ জুন) সন্ধ্যায় পৌর শহরের যশেরআব্দা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। মৃত দুই যুবক হলেন- হবিগঞ্জ পৌর এলাকার যশেরআব্দা গ্রামের খেলু মিয়ার