কুড়িগ্রামের সবকটি নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত সবগুলো নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার যাত্রাপুর, পাঁচগাছী, মোগলবাসা, ঘোগাদহ ও ভোগডাঙ্গা ইউনিয়নের চর
উজানের পানিতে কুড়িগ্রামের সবগুলো নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে বন্যা হওয়ার মত পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়নি বলে জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। বেশ কয়েকটি স্থানে ভাঙন দেখা দিয়েছে। স্থানীয়রা জানান, কুড়িগ্রাম সদর
ময়মনসিংহ সদর উপজেলার কুষ্টিয়া পাড়া ও ডিগ্রি পাড়া পয়েন্টে ব্রহ্মপুত্র নদ ড্রেজিং প্রকল্পের উত্তোলিত বালু চুরি করে বিক্রি করা হচ্ছে। প্রশাসনকে ফাঁকি দিয়ে স্থানীয় রাজনীতিবিদ ও প্রভাবশালীরা এ কর্মকাণ্ড চালিয়ে
গত কয়েদিনের অব্যাহত পানি বাড়ার ফলে ব্রহ্মপুত্র নদের চরাঞ্চলের ধান, ভুট্টা, পেঁয়াজ, বাদাম, ডালসহ বিভিন্ন ফসল নিমজ্জিত হয়েছে। পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় বাধ্য হয়ে কৃষকরা কাঁচাসহ আধাপাকা ধান কেটে নিচ্ছে। অসময়ে নদের পানি বাড়ায় ক্ষতির মুখে
কুড়িগ্রামের তিস্তা-ধরলা-ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বিপৎসীমার অনেক নিচে থাকলেও দুদিন ধরে তা সামান্য বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে বন্যার আশঙ্কা না থাকলেও নদীর তীরবর্তী মানুষ ভাঙনের শিকার হয়ে ভিটেমাটি নিয়ে পড়েছে বিপাকে। সরেজমিনে
নৌপরিবহণ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ব্রহ্মপুত্র নদে একসময় বড় বড় জাহাজ চলত। খননের অভাবে সেগুলো বন্ধ হয়ে গেছে। সেই নদে শুষ্ক মৌসুমেও নৌযান চলাচল উপযোগী করতে উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।