জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জে বহ্মপুত্র নদের তীব্র ভাঙন দেখা দিয়েছে। এতে বাহাদুরাবাদ ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামের তিন কিলোমিটার এলাকাজুড়ে শত শত বিঘা ফসলি জমি ও বসতভিটা নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নজরদারির অভাবে
উত্তরাঞ্চল এবং উজানে ভারতীয় ভূ-খণ্ডে ভারি বৃষ্টির কারণে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তিস্তার পানি বেড়ে বিপৎসীমা অতিক্রম করতে পারে। এছাড়া ব্রহ্মপুত্র-যমুনা ও গঙ্গা-পদ্মা নদ-নদীর পানি বাড়ছে, যা আগামী ৭২ ঘণ্টা অব্যাহত
কুড়িগ্রাম জেলার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও কমেনি মানুষের দুর্ভোগ। ধরলা ও ব্রহ্মপুত্রের পানি নেমে গেছে বিপৎসীমার নিচে। তবে চর ও নদ-নদীর অববাহিকার নিচু এলাকাগুলোতে এখনো পানি জমে আছে। পানিবন্দি রয়েছে
কুড়িগ্রামে বন্যায় দুর্ভোগ বেড়েছে বানভাসিদের। তবে জেলার নদ-নদীর পানি কমতে শুরু করলেও ধরলা এবং ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বৃহস্পতিবার (২৩ জুন) সকালে সরেজমিনে এ দৃশ্য দেখা
গাইবান্ধায় ঘাঘট, তিস্তা, ব্রহ্মপুত্র ও করতোয়া নদীর পানি বেড়ে চলছে। ভারী বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে ঘাঘট নদীতে বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই করছে। এতে বন্যা আতংকে রয়েছে নদী পাড়ের মানুষ। এদিকে নদীতে
কুড়িগ্রামের বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে। ধরলা, ব্রহ্মপুত্র ও দুধকুমার নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে করে জেলার ৯ উপজেলার মধ্যে ৭টি উপজেলার ২২টি ইউনিয়নের লাখো মানুষ পানিবন্দি