শিল্পকারখানা খুলে দেয়ার তিনদিন পর শিমুলিয়া-বাংলবাজার নৌরুটে কর্মস্থলমুখী যাত্রীদের চাপ গত কয়েকদিনের তুলনায় কিছুটা কম। তবে লঞ্চ বন্ধ থাকায় ফেরিতে যাত্রীর উপস্থিতি অনেক বেড়েছে। মঙ্গলবার (৩ আগস্ট) সকাল থেকে এ
বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌরুটে লঞ্চ বন্ধ থাকায় ফেরিতে যাত্রীদের চাপ বেড়েছে। এতে দুর্ভোগ বেড়েছে রাজধানীমুখী যাত্রীদের। মঙ্গলবার (৩ আগস্ট) সকাল থেকে পণ্যবাহী তিন শতাধিক ট্রাকসহ যাত্রীরা পদ্মা পারের অপেক্ষায় রয়েছেন। সরেজমিনে দেখা
শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় পদ্মার ভাঙন শুরু হয়েছে। উপজেলার চারটি ইউনিয়নের ১০টি গ্রামে ভাঙন থাকায় মানুষ আতঙ্কিত হয়ে পরেছেন। ভাঙন অব্যাহত থাকায় সোমবার (২ আগস্ট) পূর্ববর্তী এক সপ্তাহে ৮০টি
গার্মেন্টসহ রফতানিমুখী শিল্পকারখানার যাত্রীদের নিয়ে রাজধানী ঢাকার উদ্দেশে ভোলার বিভিন্ন ঘাট থেকে ছেড়ে গেছে ৫টি লঞ্চ। তবে ছেড়ে যাওয়া লঞ্চগুলোতে যাত্রীদের চাপ ছিল খুই কম। সোমবার (২ আগস্ট) সকাল ৭টা
রফতানিমুখী শিল্প-কারখানা খুলে দেয়ায় কাজে যোগ দিতে শ্রমিকদের ফেরাতে অল্প সময়ের জন্য লঞ্চ চলাচল চালু করার পর তা ফের বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। সোমবার দুপুর ১২টা থেকে লঞ্চ চলাচল বন্ধ
শিল্প-কারখানা খোলার দ্বিতীয়দিনও শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটের ফেরি ও লঞ্চ যোগে কর্মস্থলে ফিরছেন শত শত মানুষ। সোমবার (২ আগস্ট) সকাল হতে কর্মস্থলে ফেরাসহ নানা প্রয়োজনে বিধিনিষেধের মধ্যেও ঢাকার অভিমুখে লঞ্চ ও ফেরি