লঘুচাপের কারণে সাগর উত্তাল থাকায় এবং গত কয়েক দিনের পূর্ণিমার অস্বাভাবিক জোয়ারে নিঝুমদ্বীপসহ হাতিয়া উপজেলার বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হয়েছে। বেড়িবাঁধ না থাকায় নতুন করে উপজেলার সোনাদিয়া ইউনিয়ন, চরকিং ইউনিয়ন ও
বঙ্গোপসাগরে আবারও একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। এটি বর্তমানে সুস্পষ্ট লঘুচাপ আকারে উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। এর প্রভাবে পটুয়াখালীতে মাঝারী থেকে ভারি বৃষ্টিপাত হচ্ছে। বাতাসের চাপ অনেকটা বেড়েছে।
পূর্ণিমা ও বায়ুচাপের তারতম্যের কারণে উপকূলীয় এলাকায় ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এ আশঙ্কায় শনিবারও দেশের চারটি সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত বহাল রাখা হয়েছে। এছাড়া উপকূলীয় এলাকায়
দেশের চারটি সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত জারি করা হয়েছে। এছাড়া দেশের দক্ষিণাঞ্চলসহ বিভিন্ন জেলায় বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। শুক্রবার (১২ আগস্ট) আবহাওয়াবিদ বজলুর রশিদ স্বাক্ষরিত
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের প্রভাবে পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সংলগ্ন বঙ্গোপসাগর বেশ উত্তাল রয়েছে। এদিকে পূর্নিমার জোয়ের প্রভাবে নদ-নদীর পানির উচ্চতা ২ থেকে ৩ ফুট বৃদ্ধি পেয়েছে। অস্বাভাবিক জোয়ারের পানিতে তলিয়ে গেছে নিন্মাঞ্চল। এদিকে
নোয়াখালীর হাতিয়ার নিঝুমদ্বীপের দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরে এফবি নিশান নামে একটি মাছ ধরার ট্রলার ডুবে গেছে। এতে ১১ জেলে নিখোঁজ রয়েছেন। মঙ্গলবার (৯ আগস্ট) ভোরে ট্রলারটি ডুবে যায়। ট্রলারের মালিক নিশান জানান,