অবিরাম বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা ঢলের কারণে সিলেট ও সুনামগঞ্জের বন্যা পরিস্থিতির আরো অবনতি হয়েছে। স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যার কবলে পড়ে সিলেট জেলার ৩০ লাখ ও সুনামগঞ্জ জেলার ২০
সারাদেশে প্রতিদিন রাত ৮টার পর দোকানপাট, শপিংমল, মার্কেট ও বিপণী বিতান বন্ধ রাখতে সংশ্লিষ্ট সকলকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বিশ্বব্যাপী অব্যাহত বিদ্যুত ও জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধির প্রেক্ষাপটে
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম বলেছেন, সিলেটের বেশিরভাগ রাস্তা তলিয়ে গেছে, রাস্তার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী নির্দেশ দিয়েছেন, কোথাও কোনো রাস্তার কারণে পানি অপসারণে
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ ও করোনাভাইরাসের কারণে বিশ্ব অর্থনীতি যেখানে টালমাটাল সেখানে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো আছে বলে মন্তব্য করেছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। তিনি বলেছেন, একটা দেশ আর্থিকভাবে সচ্ছল থাকতে ৩ মাসের
দেশের বিভিন্ন জেলায় বন্যা পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। এরমধ্যে সিলেটের ৮০ শতাংশ এলাকা পানিতে তলিয়ে গেছে। ভারতের মেঘালয় ও আসামে বৃষ্টি হওয়ায় বাংলাদেশের অধিকাংশ নদীর পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ
সিলেটে বন্যা পরিস্থিতির ক্রমে অবনতি হচ্ছে। শুক্রবার অনেক স্থানে বিদ্যুৎ উপকেন্দ্র ও বৈদ্যুতিক খুঁটি তলিয়ে যাওয়ায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়া হয়। এবার সিলেট সুনামগঞ্জে সব বিদ্যুৎ উপকেন্দ্র সাময়িক বন্ধ