আকস্মিক বন্যায় চরম মানবিক সংকট দেখা দিয়েছে দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের বেশ কয়েকটি জেলায়। বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে হাজার হাজার ঘরবাড়ি আর কয়েকশ একর ফসলি জমি। বাংলাদেশে নিডস অ্যাসেসমেন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপ (এনএডব্লিউজি) প্রকাশিত
সিলেটের সুরমা ও কুশিয়ারার পানি ধীরে ধীরে নামছে। তবে ভাটির বহু এলাকা এখনো জলমগ্ন। যেসব ঘরবাড়ি থেকে পানি নেমেছে, সেই ঘরগুলোর ভেতরে জমে থাকা কাঁদামাঠি সরাতে তারা এখন ব্যস্ত। চলমান
বন্যায় সিলেট, সুনামগঞ্জ ও মৌলভীবাজারের বিভিন্ন উপজেলা প্লাবিত হয়েছে। এতে ২০ হাজার পুকুর-দিঘী-খামার-হ্যাচারির প্রায় ২৬ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। মৎস্য অধিদপ্তর সিলেটের সিনিয়র সহকারী পরিচালক মো. আহসান হাসিব খান একথা
ভয়াবহ বন্যায় প্রায় এক সপ্তাহ ধরে পানিবন্দি সিলেট নগরের লাখ লাখ মানুষ। এসময়ে অনেকে আশ্রয় নিয়েছেন আত্মীয়-স্বজনদের বাড়িতে, অনেকে ওঠেছেন আশ্রয়কেন্দ্রে। বন্যার পানিতে অনেকে হারিয়েছেন গৃহস্থালির মূল্যবান আসবাবপত্র। টানা সাতদিন
নতুন জাতের বলসুন্দরী বরই চাষ করে স্বাবলম্বী হয়েছেন মৌলভীবাজারের গিয়াস উদ্দিন। তিনি জেলার রাজনগর উপজেলার একামধু গ্রামের বাসিন্দা। বাগান দেখতে গিয়ে কথা হয় গিয়াস উদ্দিনের সঙ্গে। এসময় আলাপকালে তিনি বলেন,
মৌলভীবাজারের রাজনগর, শ্রীমঙ্গল ও কমলগঞ্জে পুষ্টি সমৃদ্ধ ব্রোকলি চাষ হচ্ছে। রাজনগর উপজেলার উত্তরভাগ ইউনিয়নের বড়দল গ্রামের আজমল আলী ৩ বিঘা জমিতে ৮ হাজার ব্রোকলি চাষ করেছেন। কমলগঞ্জ উপজেলার শমশেরনগর ইউনিয়নের