তাহিরপুর উপজেলার লাউড়ের গড় গ্রামকে কাঁঠালের গ্রাম হিসেবেই আখ্যা দিয়ে থাকেন স্থানীয়রা। এ গ্রামের ৫০০ পরিবারের বেশির ভাগ পরিবারেই রয়েছে কাঁঠালের গাছ। গড়ে প্রত্যেক বাড়িতে কমপক্ষে ১০টি করে কাঁঠালগাছ রয়েছে।
পটুয়াখালীর সদর উপজেলার মাকসুদা আক্তার (২৮) কেঁচো সার (ভার্মিকম্পোস্ট) উৎপাদন করে এখন স্বাবলম্বী। এ সারকে ভার্মিকম্পোস্ট বলা হয়। ভার্মিকম্পোস্ট উৎপাদন করে ক্রমেই চাষিদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠছেন তিনি। স্বল্প মূলধনের
ঝালকাঠিতে মৌসুম শুরুর আগেই বাজারে ফল আসতে শুরু করেছে। সোমবার (১০ মে) সকালে শহরের কালিবাড়ি রোডস্থ ফল আড়তে এ অবস্থা দেখা যায়। ফল বাজার ঘুরে দেখা যায়, অপরিপক্ব ফলের মধ্যে
করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি ও লকডাউনের কারণে পশ্চিমের জেলাগুলোর ফুল বাজার ক্রেতাশূন্য হয়ে পড়েছে। খেতে নষ্ট হচ্ছে ফুল। এদিকে চাষিরা খেত থেকে ফুল তুলে ফেলে দিচ্ছেন। অনেকে ফুলখেত নষ্ট করে অন্য
বিভিন্ন জাতের লাউয়ের মধ্যে অন্যতম একটি হচ্ছে সীতা জাতের লাউ। সীতা লাউ একটি কদুবর্ষজীবী লতানো উদ্ভিদ। লাউয়ের চারা একবার রোপণ করলে ঐ গাছ থেকে দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে ১২ মাস
“এমনও দিন গেছে পরিবারের সদস্যদের দু’বেলা দু’মুঠো ভাতের যোগান দিতে পারিনি। কিন্তু এখন পরিবারে এসেছে আর্থিক স্বচ্ছলতা। কুড়ে ঘরের পরিবর্তে নির্মাণ করেছি আধাপাকা ঘর। বিদ্যুতের সুবিধা না পেলেও বাড়িতে লাগিয়েছি