কুড়িগ্রামে ব্রহ্মপুত্র, ধরলা, তিস্তা, দুধকুমারসহ সবকটি নদ-নদীর পানি বেড়ে প্লাবিত হচ্ছে চর ও নিম্নাঞ্চল। এরই মধ্যে পানিবন্দি হয়ে পড়েছে প্রায় দুই হাজার পরিবার। আসন্ন ঈদের আগে বন্যার শঙ্কা নিয়ে দিন
ভারী বর্ষণ ও উজানের ঢলে তিস্তার পানি বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই করছে। সোমবার (১৯ জুন) বিকেল ৩টায় তিস্তার পানিপ্রবাহ রেকর্ড করা হয়েছে ৫১ দশমিক ৯০ সেন্টিমিটার, যা বিপৎসীমার দশমিক
সময়টা যেন একদম ভালো যাচ্ছে না সুনামগঞ্জবাসীর। অঝরে ঝরে চলেছে বৃষ্টি। থামার যেন কোনো লক্ষণ নেই। আরও দুই-তিন দিন এভাবে বৃষ্টি হতে থাকলে বন্যার কবলে পড়বে সুনামগঞ্জের ২০ লাখেরও বেশি
পরিবেশমন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন বলেছেন, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির ফলে এই শতাব্দীর শেষভাগে বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলের ১২ দশমিক ৩৪ থেকে ১৭ দশমিক ৯৫ শতাংশ পানির নিচে চলে যাবে। রোববার (১৮ জুন)
উজানের পানিতে কুড়িগ্রামের সবগুলো নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে বন্যা হওয়ার মত পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়নি বলে জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। বেশ কয়েকটি স্থানে ভাঙন দেখা দিয়েছে। স্থানীয়রা জানান, কুড়িগ্রাম সদর
ভারী বৃষ্টি ও ভারতের পাহাড়ি ঢলে ক্রমেই বেড়ে চলছে সুনামগঞ্জের সবকটি নদ-নদীর পানি। পাহাড়ি ঢলে যাদুকাটা নদীসহ সব নদীর পানি ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। সুনামগঞ্জের প্রধান নদী সুরমার পানি ছাতক