সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীর পানি না বাড়লেও বাড়ছে অভ্যন্তরীণ নদ-নদীর পানি। ফলে অবনতি হচ্ছে জেলার বন্যা পরিস্থিতি। তবে শহর রক্ষাবাঁধ পয়েন্টে যমুনা নদীর পানি বিপৎসীমার ৫০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
টাঙ্গাইলে বন্যার পানিতে শতাধিক গ্রাম প্লাবিত হওয়ায় পানিবন্দি হয়েছে সেখানকার মানুষজন। ফলে চরম দুর্ভোগের পাশাপাশি সংকট দেখা দিয়েছে বিশুদ্ধ পানির। এদিকে নদী তীরবর্তী এলাকায় ভাঙন শুরু হয়েছে। তবে জেলা প্রশাসনের
বর্ষার শুরুতে প্রায় প্রতিবছরই হিংস্র হয়ে ওঠে মেঘনা নদী। এবারও নদীর উত্তাল ঢেউ এবং তিন নদীর মিলনস্থল দিয়ে ফের ঘূর্ণিস্রোতের তীব্রতা বৃদ্ধি পেয়েছে। শহরের মোলহেড ও পুরানবাজার ঠোডা এলাকা ভয়ংকর
পদ্মা নদীতে পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। সৃষ্ট হয়েছে তীব্র স্রোত। আর তীব্র স্রোতের কারণে নদী রক্ষা বাঁধসহ বিভিন্ন স্থানে দেখা দিয়েছে ভাঙন। ফরিদপুরের পদ্মা নদী বেষ্টিত চরভদ্রাসনে চর হরিরামপুর ইউনিয়নের সবুল্লা
সিরাজগঞ্জের কাজিপুরে যমুনার পানি গত ২৪ ঘণ্টায় ১৭ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ৫৪ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। দ্রুত পানি বাড়ার কারণে একের পর এক ডুবছে ফসলি জমি, ভাসছে নতুন
পদ্মার স্রোত কিছুটা নিয়ন্ত্রণে থাকায় সোমবার সকাল থেকে মুন্সীগঞ্জের শিমুলিয়া ও শরীয়তপুরের ছাত্তার মাদবর-মঙ্গল মাঝিরঘাট নৌপথে সিমিত পরিসরে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। মাঝিরঘাট ফেরিঘাটের ব্যবস্থাপক (বাণিজ্য) মো. সালাউদ্দিন আহমেদ বিষয়টি