মৌসুমী বায়ুর প্রভাব ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে যমুনা নদীর পানি বাড়ছে। সেই সঙ্গে সিরাজগঞ্জের চৌহালী, শাহজাদপুর ও এনায়েতপুরে দেখা দিয়েছে তীব্র নদী ভাঙন। ইতিমধ্যে নদীতে বিলীন হয়েছে
টানা বৃষ্টি আর ভারত থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে সুনামগঞ্জে সবকটি নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত আছে। একই সঙ্গে অবিরাম বৃষ্টিপাতে পানি বৃদ্ধি পেয়ে জেলার সবকয়টি উপজেলার নিম্নাঞ্চলে প্লাবিত হয়েছে। সড়ক
মেঘনা নদীর ভয়াবহ ভাঙন কবলিত লক্ষ্মীপুরের কমলনগর ও রামগতি উপজেলার ৭ গ্রামের প্রায় ১৫ হাজার মানুষের মধ্যে নেই ঈদের আনন্দ। ঈদুল আজহার কোরবানির পশু কেনা-বেচা নিয়ে ভাঙন কবলিত পরিবারে নেই
‘রোজার মাসে ভর্তা-ছানা খেয়ে রোজা রেখেছিলাম। ট্যাহা-পয়সা নাই বলে তখন ঈদের দিনও গরুর মাংস জোটে নাই। ভাবছিলাম এবার ঈদে পেটভরে মাংস খামু। কিন্তু এ ঈদেও পাতে উঠবে না গরুর মাংস।
হবিগঞ্জে দূষিত বর্জ্যে অস্তিত্ব সংকটে পড়েছে সুতাং নদী। গত ১৫ বছরে জেলার অলিপুর এলাকায় গড়ে ওঠা ছোট বড় শিল্প প্রতিষ্ঠানের নিষ্কাশিত দূষিত বর্জ্যে সুতাং নদীর পানি কালো রং ধারণ করেছে।
সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীর পানি বৃষ্টি ও উজানের পাহাড়ি ঢলে আশঙ্কাজনকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। জেলার অভ্যন্তরীণ নদ-নদীগুলোর পানিও সে সঙ্গে বাড়তে শুরু করেছে। ফলে বন্যার আশঙ্কায় দিন পার করছেন নদী তীরবর্তী চরাঞ্চলের