টাঙ্গাইলে নদ-নদীর পানি কমতে শুরু করলেও যমুনা, ঝিনাই ও ধলেশ্বরী নদীর পানি বিপৎসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে ৬ উপজেলার ১২৩ গ্রামের ৫২ হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছে।
‘আমার কেউই নাই দুনিয়ায়। ব্যাটা নাই, পুত্র নাই। নাই বলতে কিছুই নাই। বাড়ি ঘর ভাইঙা গেছে। খুব কষ্টে আছি। আমি এখন কই যামু।’আঁচল দিয়ে চোঁখের পানি মুছতে মুছতে কথাগুলো বলছিলেন
টাঙ্গাইলে উজানের ঢল ও দফায় দফায় বৃষ্টি হওয়ায় বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে। নদীর পানি লোকালয়ে প্রবেশ করায় নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হয়েছে। এতে চার উপজেলার ১১ হাজার পরিবারের ৪৪
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বিভিন্ন পয়েন্টে সামান্য হ্রাস পেলেও সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত রয়েছে। ব্রহ্মপুত্র, দুধকুমার ও ধরলা নদীর পানি বিপদ সীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বন্যায় প্লাবিত হয়েছে ৯ উপজেলার
বৃষ্টিপাত ও উজান থেকে নেমে আসা ঢলের কারণে টাঙ্গাইল জেলার উপর দিয়ে প্রবাহিত সবকটি নদীর পানি অস্বাভাবিক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। আজ রবিবার ঝিনাই নদীর পানি বিপদসীমার ৯২ সেন্টিমিটার এবং ব্রহ্মপুত্র-যমুনা
সিলেটে নদ নদীর পানি কমলেও আভ্যন্তরীণ সাতটি নদনদীর মধ্যে সুরমা ও কুশিয়ারার চারটি পয়েন্টে বন্যার পানি এখনও বিপৎসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। গত চার দিন বৃষ্টিপাত কম থাকায় জেলায় সার্বিক