1. badsha.dru@gmail.com : admi2017 :
  2. nadibandar2020@gmail.com : Nadi Bandar : Nadi Bandar
প্রধানমন্ত্রীর একটি ঘরের আশায় হাকিমপুরের তোহমিনা - Nadibandar.com
সোমবার, ২১ জুলাই ২০২৫, ০৯:১৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
বাংলাদেশকে সব ধরনের সহায়তা করতে প্রস্তুত ভারত : মো‌দি উত্তরায় বিমান বিধ্বস্ত : বার্ন ইনস্টিটিউটে রক্ত দিতে মানুষের ঢল মা-বাবা জানতেন না পাইলট তৌকির মারা গেছেন ‘প্লেনের নাক’ ঢুকেছে সিঁড়িতে, দুই পাখায় পুড়েছে শিশুদের দুই ক্লাসরুম বিমান বিধ্বস্ত: শনাক্ত মৃতদেহ দ্রুত হস্তান্তরের নির্দেশ সাবেক আইজিপি বেনজীরের জিনিসপত্র নিলামে তোলা হচ্ছে ঢাকায় বিমান দুর্ঘটনা: ফেনীতে এনসিপির পদযাত্রা স্থগিত বিমান বিধ্বস্ত: ‘মাদরাসা রেজিস্ট্যান্স ডে’র চিত্রপ্রদর্শনী ও ড্রোন শো স্থগিত আহতদের প্রয়োজনে বিদেশে চিকিৎসা: আইন উপদেষ্টা আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে বাংলাদেশের বিমান দুর্ঘটনার খবর
হিলি (দিনাজপুর) প্রতিনিধি :
  • আপডেট টাইম : শনিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২১
  • ১৫৫ বার পঠিত

দিনাজপুরের হাকিমপুরে প্রধানমন্ত্রীর বরাদ্দকৃত ভুমিহীন ও গৃহহীন প্রকল্পের আওতায় একটি ঘর পাওয়ার আশায় পথ চেয়ে আছেন তোহমিনা বেগম। স্বামী থেকেও নেই, এক কন্যা সন্তানকে নিয়ে বাবার কাঁধে বোঝা হয়ে আছেন তিনি। চেয়ারম্যান-মেম্বার নিটক ধর্না ধরেও মেলেনি প্রধানমন্ত্রীর উপহার দেওয়া একটি ঘর।

হাকিমপুর উপজেলার ডাঙ্গাপাড়া রেলস্টেশনের পূর্ব পাশে হিলি-বিরামপুর সড়কের সাথে আড়াই শতক জায়গার উপর টিনের ঘেরা একটি নড়বড়ে ছোট ঘর। আর সেই ছোট ঘর বৃদ্ধ বাবা আর ৬ বছরের শিশু সন্তানকে নিয়ে তোহমিনার বসবাস। একটু ঝড়-বৃষ্টিতে কেঁপে ওঠে সেই ঘর। টাকার অভাবে বাড়তি কোন ঘর বা পুরাতন ঘরটিও মেরামত করতে পারছেন না তাহমিনা।

বিয়ে হয়েছে তার ৯ বছর আগে, প্রায় তিন বছর হলো স্বামী আবার বিয়ে করে চলে গেছে, খরচপাতিসহ শিশুটির কোন খোঁজ -খবর রাখেন না তার স্বামী। খেয়ে না খেয়ে দিন পার করছেন তিনি।

প্রতিবেশী মোজাফফর হোসেন বলেন, মেয়েটি বড় দুঃখী, স্বামী অন্যেত্র বিয়ে করে চলে গেছে। বাবা মতিয়ার রহমান গরীব মানুষ।মেয়ে আর নাতনিকে নিয়ে ছোট একটা কুঁড়ে ঘর থাকে। এতে তাদের খুব কষ্ট হয়।

বাবা মতিয়ার রহমান বলেন, রাস্তার সাথে টিন দিয়ে একটা কোন রকম ঘর করে আছি। সরকার যদি একটা ঘর আমার মেয়েটি উপহার দিতো,তাহলে উপকার হতো।

তোহমিনা বেগম বলেন, আমরা গরীব মানুষ, কেউ খোঁজ রাখে না। একটা ঘরের জন্য বিভিন্ন মহলে ধর্না ধরেছি। এখনও কোন ব্যবস্থা হয়নি। সামান্য জায়গাতে ভাঙাচোরা ঘরে বাবা আর বাচ্চাকে নিয়ে বড় কষ্টে আর আতঙ্কে আছি। সরকার যদি আমাকে একটা ঘর তৈরি করে দেয়, তাহলে আমার আর কোন কষ্ট, দুঃখ থাকবে না।

হাকিমপুর উপজেলা চেয়ারম্যান হারুন উর রশিদ হারুন বলেন, সরকারি ঘর পাওয়ার বিভিন্ন নীতিমালা রয়েছে, ডাঙ্গাপাড়ার তাহমিনা যদি এই নীতিমালার মধ্যে পড়ে, তাহলে অবশ্যই সে ঘর পাবে। বর্তমান যে সব অসহায় হতদরিদ্র পরিবারের কোন জায়গা বা ঘর নেই, তাদের মাঝে এই সরকারি ঘর দেওয়া হচ্ছে। আগামীতে যদি জায়গা আছে ঘর নেই, এমন সরকারি বরাদ্দ আসে তাহলে অবশ্যই তোহমিনাকে একটি ঘর দেওয়া হবে।

নদী বন্দর / পিকে

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2020 Nadibandar.Com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com